- ২৪ নভেম্বর রেজিষ্ট্রারি মাঠে জমিয়তের গণসমাবেশ সফল করুন মুফতি মুজিবুর রহমান
- বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী, সিলেট শাখার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে র্যালি ও সভা
- ৩ শতাধিক মানুষের মাঝে খাবার ও শতাধিক মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করলো ক্লীন সিলেট
- আকবেটের ইউনিভার্সাল চিলড্রেনস্ ডে পালিত; শিশুদের নিরাপত্তা ও উন্নয়নে কাজ করতে হবে
- হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের লক্ষে ‘হিজড়া যুব কল্যাণ সংস্থার’ উদ্যোগে স্টেক হোল্ডারদের সাথে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- গোলাপগঞ্জের লক্ষীপাশা ইউনিয়নে বিএনপির জনসভা
- ২৪ নভেম্বর জনসভা ও গণমিছিল সফল করুন : বাসদ
- রোটারি ক্লাব সিলেটের উদ্যোগে পানির ফিল্টার বিতরণ ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত
- দক্ষিণ সুরমায় ব্র্যাকের অবহিতকরণ সভা
- কালোবাজারীদের হাত থেকে ট্রেনের টিকেট বিক্রয় বন্ধ করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা সহ ৪ উপদেষ্টা বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান
» ২৪ নভেম্বর রেজিষ্ট্রারি মাঠে জমিয়তের গণসমাবেশ সফল করুন মুফতি মুজিবুর রহমান
Published: ২০. নভে. ২০২৪ | বুধবার
» বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী, সিলেট শাখার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে র্যালি ও সভা
Published: ২০. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী, সিলেট শাখার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে সিলেট রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে নবনির্মিত কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে অতিথিবৃন্দ নবনির্মিত কার্যালয়ে পতাকা উত্তোলন ও ফিতা কেটে কার্যালয়ের উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনের পর আয়োজিত আলোচনা সভা বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী, সিলেট শাখার সম্পাদক মো. আতিকুর রহমানের সঞ্চালনায় এবং অত্র শাখার সভাপতি জনাব কামাল উদ্দিনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মজিবুর রহমান।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় কার্যকরী সভাপতি মো. সাইদুর রহমান, কেন্দ্রীয় নেতা মির্জা মো. শাহেদ আলী, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবিএম শফিকুল আলম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মহসীন আলী, কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক দপ্তর সম্পাদক জাহেদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক ওমর ফারুক, কেন্দ্রীয় সহ-দপ্তর সম্পাদক আব্দুর রহমান, কেন্দ্রীয় সহ-ক্রীড়া সম্পাদক আব্দুর রহমান, কেন্দ্রীয় সদস্য জাহিদুল ইসলাম তালুকদার, ঢাকা শাখার সভাপতি মো. শরীফুল ইসলাম, সম্পাদক সাইদুর রহমান, রেল শ্রমিকলীগ সিলেট শাখার সম্পাদক শহিদুল হক ।
আলোচনা সভার শুরুতেই পবিত্রে কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন, রেলওয়ে মসজিদের ইমাম এবং স্বাগত বক্তব্য রাখেন অত্র সংগঠনের কাকর্যকরি সদস্য পরিতোষ ধর পাপ্পু।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, সিলেট রেলওয়ের বিভিন্ন দপ্তরের উর্ধতন প্রকৌশলীবৃন্দ, সিলেট রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার, স্টেশন মাস্টার, সি.আই/আরএনবি, রেলওয়ে থানার কর্মকর্তাগন, গার্ড কাউন্সিলের নেত্তৃবৃন্দ, বিভিন্ন শাখা থেকে আগত নেতৃবৃন্দ, রেলওয়ের বিভিন্ন ট্রেড ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ সহ অন্যান্যরা ।
সভায় বক্তারা বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়ন সিলেট ও কুলাউড়া শাখার উদ্যোগে রেলপথ সচিবের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আগামী ৩০ অক্টোবরের মধ্যে ২০২২ সালে নিয়োগপ্রাপ্ত রানিং স্টাফদের নিয়োগপত্রের বৈষম্যমূলক ১২ ও ১৩নং শর্ত বাতিল এবং রানিং স্টাফদের ‘পার্ট অব পে’ রানিং এলাউন্স যোগে পেনশন ও আনুতোষিক প্রদানে অর্থ মন্ত্রনালয়ের সকল অস্মতি প্রত্যাহার করে রেলওয়ের প্রচলিত কোড ও বিধি বিধানের আলোকে আদেশ জারির দাবি জানান বক্তারা।
» ৩ শতাধিক মানুষের মাঝে খাবার ও শতাধিক মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করলো ক্লীন সিলেট
Published: ২০. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
সামাজিক সংগঠন ক্লীন সিলেটের উদ্যোগে ৩ শতাধিক বৃদ্ধ পুরুষ-মহিলা ও প্রতিবন্ধীদের মাঝে খাবার ও শতাধিক মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুরে সিলেট সদর উপজেলার ৪নং খাদিমপাড়া ইউনিয়নের পিরের বাজার পিরেরচকে মিছবাহ ম্যানশনে এ বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, আমেরিকা প্রবাসী ও ক্লীন সিলেটের পৃষ্ঠপোষক মিছবা উদ্দিন দুলাল, এডভোকেট ওবায়দুর রহমান, সাংবাদিক মোহাম্মদ হানিফ, শালিস ব্যাক্তিত্ব মোঃ আনোয়ার হোসেন, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি মো. মঈন উদ্দিন, জেলা যুবদল সহ-সভাপতি মো. শহিদুুল ইসলাম মনু, পিরের বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাধন আহমদ, ক্লীন সিলেটের প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী মোঃ মোহন আহমদ প্রমূখ।
এসময় বক্তারা বলেন, মানবতার কল্যাণে এই সংগঠনের পথচলা। ২০২০ থেকে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষকে নিয়ে এই সংগঠন পথ চলছে। অসহায়, দুস্ত মানুষদের পাশে দাঁড়াচ্ছে। দেশের ক্লান্তিকালে বন্যার্তদের মাঝে সাহায্য পৌঁছে দিয়েছে।
প্রতি বছর অসহায় শীতার্ত মানুষের জন্য গরম কাপড় বা কম্বল বিতরণ করে আসছে। দেশ ও প্রবাসে অবস্থানরত বিত্তবানদের উদ্দেশ্য করে বক্তারা বলেন, আপনারার একটু সহযোগীতায় একজন মানুষের একটু হলেও কষ্ট লাগব হতে পারে। তাই যতোটুকু সম্ভব নিজ প্রতিবেশী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ান।
» আকবেটের ইউনিভার্সাল চিলড্রেনস্ ডে পালিত; শিশুদের নিরাপত্তা ও উন্নয়নে কাজ করতে হবে
Published: ২০. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
দেশের ভবিষ্যৎ এ শিশুদের হাতেই। এজন্য শিশুদের যত্ন, অধিকার, নিরাপত্তা, ক্ষমতায়ন ও উন্নয়নে কাজ করতে হবে। এটা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। আমরা চাই প্রতিটা শিশু নিরাপদে বেড়ে উঠবে। কারন শিশুরাই আগামী দিনের স্বপ্ন, অনাগত দিনের নতুন ইতিহাস।
বুধবার ২০ নভেম্বর বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষে ইউ’কে বাংলাদেশ এডুকেশন ট্রাস্ট (আকবেট) আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা একথা বলেন। এবারের শিশু দিবসের প্রতিপাদ্য ‘লিসেন টু দ্যা ফিউচার’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে শিশুদের নিয়ে সমাবেশ, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আকবেট-এর নির্বাহী পরিচালক আসাদুজ্জামান সায়েমের সভাপতিত্বে ও সহকারী পরিচালক ফাইন্যান্স এডমিন ফাহমিদা সুলতানা তানিয়ার পরিচালনায় নগরীর হাউজিং এস্টেটে আয়োজিত সভায় অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার কাজি মোহাম্মদ জাফর, এডুকেশন ট্রাস্ট-এর সহ-সভাপতি মিসবাহ উদ্দিন, কো-অর্ডিনেটর তানজিনা আক্তার মুক্তা, সহকারী কো-অর্ডিনেটর ইয়াসিমন আক্তার, অফিসার প্রোগ্রাম সার্পোট বাঁধন রায় প্রমুখ।
উল্লেখ্য, আকবেট ২০১৩ সাল থেকে শ্রমজীবী শিশুদের শিক্ষা ও পুনর্বাসনের জন্য বিভিন্ন প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে শ্রমজীবী শিশুদের শিক্ষার ব্যবস্থা, তাদের স্কুল ভর্তি ও কারিগরি প্রশিক্ষণে সহযোগিতা করা, তাদের পরিবারের আর্থিক ক্ষমতায়নের জন্য বিভিন্ন আর্থিক সহযোগিতা করা এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে শিশুর সুরক্ষা, শিশুর অধিকার শিশুশ্রম ও বাল্য বিবাহের কুফল বিষয়ে সচেতনতা তৈরির জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে।
» হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের লক্ষে ‘হিজড়া যুব কল্যাণ সংস্থার’ উদ্যোগে স্টেক হোল্ডারদের সাথে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
Published: ২০. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের লক্ষে ‘হিজড়া যুব কল্যাণ সংস্থার’ উদ্যোগে বিভিন্ন স্টেক হোল্ডারদের সাথে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (২০ নভেম্বর) নগরীর মিরাবাজারস্থ একটি হোটেলের কনফারেন্স রুমে ‘এসসিজি’ প্রকল্পের অধীনে এ সভার আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, সমাজ সেবা কার্যালয় সিলেটের উপপরিচালক আব্দুর রফিক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর সিলেটের উপপরিচালক শাহিনা আক্তার ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর সিলেটের কর্মকর্তারা।
উক্ত সভায় হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের করনীয় ও সহযোগিতার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়।
সভায় হিজড়া যুব কল্যাণ সংস্থার সভাপতি মিস সুক্তা হিজড়া, প্রকল্প সমন্বয়কারী সাখাওয়াৎ হোসেন সহ অন্যান্য টিম মেম্বার, সিলেটের সরকারি-বেসরকরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও কমকর্তা, সাংবাদিক, শিক্ষক, এনজিও প্রতিনিধিসহ সমাজের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
» গোলাপগঞ্জের লক্ষীপাশা ইউনিয়নে বিএনপির জনসভা
Published: ২০. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ফ্যাসিবাদে বিধ্বস্ত রাষ্ট্র মেরামতে বিএনপির ৩১ দফাই যথেষ্ট : আবুল কাহের চৌধুরী শামীম
গোলাপগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সিলেট জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবুল কাহের চৌধুরী শামীম বলেছেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী দল। বিএনপিও সংস্কার চায়। গণতন্ত্রকে বিকশিত করাই বিএনপির আসল উদ্দেশ্য। দীর্ঘদিন গণতন্ত্র না থাকার কারণে দেশের আজ এমন অবস্থা। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকার রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রতিটি সেক্টরকে কলুষিত করেছে। ফ্যাসিবাদের দোসররা এখনো নানা ষড়যন্ত্র করছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদে বিধ্বস্ত রাষ্ট্রকে মেরামত করতে বিএনপির ৩১ দফার বাস্তবায়নই যথেষ্ট।
তিনি বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকেলে গোলাপগঞ্জ উপজেলার লক্ষীপাশা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠন আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ফারুক আহমদের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত জনসভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান উজ্জল, জেলা বিএনপির সাবেক স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক লায়েছ আহমদ, গোলাপগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলালুজ্জামান হেলাল, সহ-সভাপতি গোলাম কিবরিয়া, লক্ষীপাশা ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান নবিদ, লক্ষণাবন্দ ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ওলিউর রহমান শামীম, বর্তমান সভাপতি শুয়াইবুর রহমান সুয়াই ও সাধারণ সম্পাদক ফখরুল ইসলাম প্রমূখ।
স্থানীয় জাংগাল হাঠা বাজারে অনুষ্ঠিত জনসভায় বিএনপি অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠন নেতৃবৃন্দের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন, আব্দুল মুমিন খান সাবুল, টিপু সুলতান, শাহিন আহমদ, হেলাল আহমদ, বক্কর আহমদ, শরীফ আহমদ, রাহাত আহমদ বুলন, জাহাঙ্গীর আহমদ, সাহান আহমদ, সুহেদ আহমদ, কামরান আহমদ প্রমীখ।
সভায় লক্ষীপাশা ইউনিয়ন ও ৩নং ওয়ার্ড বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের বিভিন্ন পর্যায়ের বিপুল সংখ্যক দলীয় নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
» ২৪ নভেম্বর জনসভা ও গণমিছিল সফল করুন : বাসদ
Published: ১৯. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
ডেস্ক নিউজঃ
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে আগামী ২৪ নভেম্বর রবিবার সকাল ১০টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জনসভা ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। জনসভায় বক্তব্য বাসদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী সম্পাদক কমরেড রাজেকুজ্জামান রতন।
এদিকে জনসভা ও গণমিছিল সফল করার লক্ষ্যে মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিকাল ৪টায় আম্বরখানা এলাকায় গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করা হয় ।
গণসংযোগকালে উপস্থিত ছিলেন, বাসদ সিলেট জেলা শাখার আহ্বায়ক আবু জাফর, সদস্য সচিব প্রণব জ্যোতি পাল, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আহ্বায়ক নাজিকুল ইসলাম রানা, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট এর সহ সভাপতি শহীদ আহমদ, সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্ট এর সহকারী সাধারণ সম্পাদক মনজুর আহমদ, কৃষক ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক রুমন বিশ্বাস, সীমান্ত রায়, জাহেদ আহমদ,শফিকুল ইসলাম কাজল, মাহফুজ রহমান প্রমুখ ।
গণসংযোগকালে নেতৃবৃন্দ বলেন, স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে ১৯৯০ সালে সামরিক শাসন বিরোধী গণঅভ্যুত্থান এবং ২০২৪ সালে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-শ্রমিক জনতার অভ্যুত্থান মুক্তিযুদ্ধের অপূরিত স্বপ্নকে আবারও তুলে ধরেছে। নেতৃবৃন্দ বলেন, গণতান্ত্রিক শাসনের জন্য দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন। সেই লক্ষ্যে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি চালু সহ প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করার আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ সিলেট অঞ্চলে আবাসিক খাতে গ্যাস সংযোগ চালু, শুষ্ক মৌসুমে সিলেটের জলাবদ্ধতা ও বন্যা সমস্যার সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহ্বান জানান।
নেতৃবৃন্দ আগামী ২৪ নভেম্বর রবিবার সকাল ১০টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জনসভা ও গণমিছিল সফল করার জন্য সর্বস্তরের জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
» রোটারি ক্লাব সিলেটের উদ্যোগে পানির ফিল্টার বিতরণ ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত
Published: ১৯. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
ডেস্ক নিউজঃ
রোটারি ক্লাব অব সিলেট এর উদ্যোগে বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার বিতরণ ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক পরামর্শ সভা মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) নগরীর ৮নং ওয়ার্ডের নয়াবাজারে বীরেশ চন্দ্র হাই স্কুলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোটারি ক্লাব অব সিলেটের সভাপতি রোটারিয়ান সালাহ উদ্দিন বাবলু’র সভাপতিত্বে ও ক্লাব সেক্রেটারি রোটারিয়ান প্রফেসর সাগর বিশ্বাস এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, বীরেশ চন্দ্র হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষক অর্জুন চন্দ্র দাশ।
অনুষ্ঠানে শিশুদের স্বাস্থ্য বিষয়ে আলোচনা উপস্থাপন করেন, সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজের অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর ডা. হোসাইন আহমদ।
অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন ও উপস্থিত ছিলেন, পিপি রোটারিয়ান রিয়াজুল ইসলাম, পিপি রোটারিয়ান ভানুজয় দাশ, রোটারিয়ান ফরিদা নাসরিন, রোটারিয়ান সাবের চৌধুরী, রোটারিয়ান রাহুল সরকার, বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো. আমিরুল ইসলাম, বিশিষ্ট কলামিস্ট ও লেখক সৈয়দ বদরুল আলম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের হাতে ২টি উন্নতমানের বিশুদ্ধ পানির ফিল্টার হস্তান্তর করেন, ক্লাব নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
» দক্ষিণ সুরমায় ব্র্যাকের অবহিতকরণ সভা
Published: ১৯. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
চাকরীর পেছনে না ছুটে তরুণদের উদ্যোক্তা হতে হবে : ইউএনও ঊর্মি রায়
দক্ষিণ সুরমা প্রতিনিধিঃ
দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঊর্মি রায় বলেছেন, চাকরীর পেছনে না ছুটে তরুণদের উদ্যোক্তা হয়ে ঊঠতে হবে। এজন্য প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। প্রশিক্ষিত তরুণদের শুধু দেশে নয় বিশ্বব্যাপী ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
তিনি বলেন, ব্র্যাকের উদ্যোক্তা সৃষ্টির উদ্যোগটি প্রশংসার দাবী রাখে। ব্র্যাকের এই উদ্যোগের ফলে তরুণ-তরুণীরা সাবলম্বী হয়ে তাদের পরিবারের হাল ধরার পাশাপাশি দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের সভাকক্ষে ব্র্যাকের উদ্যোগে ‘আনলকিং ফাইন্যান্সিয়াল সল্যুশন্স ফর ইয়ুথ ইন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প’র অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ব্র্যাকের সিলেট জেলা সমন্বয়ক অনিক মাহমুদ অপুর সভাপতিত্বে অবহিতকরণ সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ আলীম উল্লাহ খান, সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আব্দুল মুন্তাকিম, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. জসিম উদ্দিন, সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম।
এতে আনলকিং ফাইন্যান্সিয়াল সল্যুশন্স ফর ইয়ুথ ইন্টারপ্রাইজ ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পটি প্রজেক্টর স্কিনের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন ব্র্যাকের জেলা ব্যবস্থাপক মোঃ গোলাম রসুল শিমুল।
অবহিতকরণ সভায় ব্র্যাকের এ্যসোসিয়েট অফিসার মো. তোফায়েল আহমেদ, প্রোগ্রাম অর্গানাইজার মিস আছিয়া খাতুন ছাড়াও প্রকল্পের অংশিজনবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
» কালোবাজারীদের হাত থেকে ট্রেনের টিকেট বিক্রয় বন্ধ করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা সহ ৪ উপদেষ্টা বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান
Published: ১৯. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
ডেস্ক নিউজঃ
বৃহত্তর সিলেটের অরাজনৈতিক কল্যাণমূলক স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন সিলেট কল্যাণ সংস্থা (সিকস), সিলেট বিভাগ যুব কল্যাণ সংস্থা ও সিলেট প্রবাসী কল্যাণ সংস্থার যৌথ আয়োজনে কালোবাজারীদের হাত থেকে ট্রেনের টিকেট বিক্রয় বন্ধ করার দাবিতে ১৯ নভেম্বর ২০২৪ মঙ্গলবার বেলা ১১.৩০ ঘটিকায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, রেলপথ উপদেষ্টা এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা (মাধ্যমঃ জেলা প্রশাসক, সিলেট) বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
জাতীয় যুব দিবস-২০১০ এ জাতীয় যুব পুরস্কার শ্রেষ্ঠ যুব সংগঠক পদকপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সিলেট কল্যাণ সংস্থার কার্যকরী কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ এহছানুল হক তাহেরের নেতৃত্বে স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন, সিবিযুকস’র বিভাগীয় কমিটির সভাপতি আলহাজ্জ মুখতার আহমেদ তালুকদার, সহ-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সাজ্জাদ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মুসলেহ উদ্দিন চৌধুরী মিলাদ, সিলেট জেলা কমিটির সভাপতি হাজী মো. আশরাফ উদ্দিন, সহ-সভাপতি তোফায়েল আহমদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ইব্রাহিম মিয়া, সুনামগঞ্জ জেলা কমিটির সভাপতি আব্দুর রহমান, সিলেট মহানগর কমিটির সভাপতি জাকারিয়া মোহাম্মদ সালাউদ্দিন সাকের, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ রাসেল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক দিপক কুমার মোদক বিলু, প্রচার সম্পাদক মো. ফুজায়েল আহমদ, সচেতন নাগরিকদের মধ্য থেকে আব্দুল আলী, আব্দুস সোবহান আজাদ ও শাহীন আহমেদ।
স্মারকলিপির বিষয়বস্তুঃ রেলের টিকেট কালোবাজারি বন্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা সময়ের দাবি। রেলের টিকেট অনলাইনে বিক্রি হয়। তারপরও রেলের টিকেট বিক্রিতে সিন্ডিকেট ও কালোবাজারীরা বাসা বেঁধে আছে। একজন নিজের আইডি কার্ড ব্যবহার করে ৪টি টিকেট ক্রয় করতে পারে। অনেক সময় ৩/৪ দিন পূর্বে টিকেট অনলাইনে বুকিং দিয়ে রাখে। যার কারণে প্রয়োজনে অনলাইনে বা রেলের টিকেট কাউন্টারে টিকেট ক্রয় করতে গিয়ে স্কিনে টিকেট নাই প্রদর্শিত হয়। প্রায় সময় ৭ দিন পরের টিকেট করতে গিয়ে শুনা যায় টিকেট নেই। অথচ কাউন্টারের বাহিরে কালোবাজারীদের কাছে টিকেটের অভাব যেন নেই। কালোবাজারীদের কাছে প্রতি টিকেটের বিনিময়ে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বাড়তি গুণতে হয়। রেলের টিকেট কাউন্টার ও কালোবাজারীদের যোগসাজসের কারণে ট্রেনের টিকেট সাধারণ যাত্রীরা কালোবাজারীদের হাত থেকে কিনতে বাধ্য হচ্ছেন। এজন্য যাত্রীদের চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। রেলের সিন্ডিকেট ও কালোবাজারীদের হাত থেকে ট্রেনের টিকেট বিক্রয় বন্ধ করার ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে আপনার সুদৃষ্টি কামনা করছি। ট্রেন চলমান অবস্থায় যাত্রীর প্রতিটি টিকেটের নাম, ঠিকানা সহ জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার স্বচ্ছতার সহিত যাচাই-বাছাই করার ব্যবস্থা গ্রহণে আপনার মর্জি হয়।
» ২৩ নভেম্বর সিলেটে জমিয়তের গণসমাবেশ সফলের লক্ষ্যে দাওয়াতি সফরে সিলেট জেলা ও মহানগর জমিয়ত নেতৃবৃন্দ
Published: ১৯. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
» বাংলাদেশ ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বোর্ডে নানান অনিয়ম
Published: ১৯. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
ডেস্ক নিউজঃ
বাংলাদেশ ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক বোর্ডের নির্বাচন পোস্টাল ভোটিং সিস্টেম না করে নির্বাচন বিধিমালা সংশোধনের সিদ্ধান্ত হয় (স্মারক নং জনস্বাস্থ্য- ১/ইউ-১১/৯৩/৫৬;তাং ২৮/২/২০০০ইং) কিন্তু বিধিমালা পরিবর্তন না করে ২০০৯ সাল থেকে পোস্টাল ভোটিং চালু আছে। ফলে একজনের ভোট আরেকজনকে দিয়ে, মৃত ব্যক্তির ভোট, প্রবাসী ব্যক্তির ভোট, জাল ভোট ও অতিরিক্ত ব্যালেট পেপার ছাপিয়ে পছন্দের প্রার্থী সদস্য নির্বাচন করা চলে আসছে। একজন অতিরিক্ত সচিবকে চেয়ারম্যান এবং বিএনপির (আগড্যাব) নেতা মো. নুরুজ্জামান সরকার মিলনকে সরকার মনোনিত সদস্য করা হয়েছিল।
এতে বাঁধ সাধেন আওয়ামী সরকারের সাবেক সংসদ সদস্য মো. মুজিবুল হক মুজিব (স্মারক নং-জনস্বাস্থ- ১/ইউআ-১১/৯৩ (অংশ)/২৮৫; তাং ১১/৮/২০০৯ইং)।
শেষ পর্যন্ত পরিবর্তন করে আওয়ামী এমপি মো. মুজিবুল হক মুজিব এবং চট্রগ্রামের কেরানীগঞ্জ উপজেলার আওয়ামী নেতা এসএম আবুল কালামকে সম্পৃক্ত করে নতুন বোর্ড গঠন করতে বাধ্য হয় সরকার, বর্তমানে এসএম আবুল কালাম এখনো বোর্ড সদস্য হিসেবে বহাল তবিয়তে আছেন ( স্মারক নং-জনস্বাস্থ- ১/ইউআ-১১/৯৩ (অংশ)/১৯৮; তাং ০৬/৭/২০১০ইং)। এরপর থেকে শুরু হয় বোর্ডে একের পর এক অনিয়ম। ২০১৫ সালে আওয়ামী নেতা ও সাবেক রেলপথ মন্ত্রী মুজিবুল হক মুজিব, এসএম আবুল কালাম (চট্রগ্রাম) ও আওয়ামী নেতা এএফএম ফখরুল ইসলাম মুুন্সী (কুমিল্লা) এর চাপে সরকার আবার বোর্ড গঠন করে নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তন না করেই আবার বোর্ড গঠন করেন (স্মারক নং -জনস্বাস্থ- ১/ইউআ-১১/৯৩ (অংশ-১)/৩৬১; তাং ২২/১১/২০১৫ইং)।
২০২১ সালের নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়ম তুলে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল (স্মারক নং- ৫৯.০০.০০০০.১১১.০৬.০০২.২০-১০৫; তাং ২৫/৫/২০২১ইং)। কিন্তু রহস্যজনক কারনে আজও এই দুর্নীতির তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ হয়নি। সাবেক সংসদ সদস্য মো. মুজিবুল হক মুজিব, এসএম আবুল কালাম (কদুরখীল, বোয়ালখালী, চট্রগ্রাম) এবং ইসকন সদস্য শ্যামল প্রসাদ সেন গ্রপ্তদের চাপে সরকার বোর্ড গঠন করতে বাধ্য হয় (স্মারক নং ৫৯.০০০.০০০০.১১১.০৬.০০২.২১-২১৪; তাং ২৮/৯/২০২১ইং)।
এই বোর্ডের গঠনের প্রজ্ঞাপনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা হয় (রীট পিটিশন নং- ৮৮১৬/২০২১ এবং সিভিল পিটিশন ফর লীভ টু আপিল নং ২৮৬৫/২০২১ইং)। ২০০৫ সালের ১৪/৩/২০০৫ তারিখে হাকীম আবু তৈয়ব (আহবায়ক), হাকীম আতাউর রহমান (সদস্য) এবং মিয়া ফয়েজ আহমদ এর সমন্বয়ে বোর্ডের নির্বাচন বিধিমালা-১৯৯৬ পরিবর্তনের লক্ষে একটি খসড়া প্রণয়ন করে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ে দাখিল করেন ( সূত্র-বোর্ডের ৩৩তম প্রস্তাব এবং স্মারক নং বিইউএ/আরআর/২৪৩ (অংশ)/২০০৩/৬৭০;তাং ১৮/১০/২০০৩ইং)। ২০০৯ সালের পর থেকে অনিয়মগুলো বেশ সংগঠিত হয়।
(১) একজন চিকিৎসককে দেয়া হয়েছে ২টি চিকিৎসক নিবন্ধন, বোর্ডের বর্তমান সদস্য মো. মিজানুর রহমান আয়ুর্বেদিক এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -এ-৫৬০ এবং ইউনানী এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -এ-৬৬৮ এবং বর্তমান বোর্ড সদস্য সালেহ মো. আব্দুর রহমানকে আয়ুর্বেদিক এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -এ-৩১৯, ইউনানী এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -এ-৩৩৭ এবং তাহমিনা হাফিজকে ইউনানী এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং এ-২৫৫৬ এবং ইউনানী এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -এ-১৪৬৩ এবং মো. শাহ আলম সরকার আয়ুর্বেদিক এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -এ-১০৬০ এবং ইউনানী বি-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -বি-১৬৯৭ এবং মো. আমির হোসেন সরকার ইউনানী এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -এ-২৯২৭ এবং ইউনানী এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং -বি-৩০০২ এবং দিনা আক্তারকে ইউনানী এ-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং এ-১২৩৬ এবং ইউনানী বি-ক্যাটাগরী চিকিৎসক নিবন্ধন নং- বি-১৩৪২ প্রদান করা হয়েছে। যাহা বিধিসম্মত নয়।
(২) ইউনানী বোর্ড থেকে এসএসসি পাশ নেই এরকম চিকিৎসক ও ছাত্রদের চিকিৎসক নিবন্ধন ও পেশাগত সনদ প্রদান করা হয়। সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার মো. আশরাফ আলীর পুত্র মো. জাহেদুর রহমান জাহেদ এর এসএসসি/দাখিল পাশ সনদ নেই কিন্তু ইউনানী বোর্ডের ডিইউএমএস পাশ সনদ দেয়া হয়েছে। কানাইঘাট উপজেলার পাত্রমাটি গ্রামের মো. আব্দুল করিমের ছেলে মো. অলিউর রহমানকে জাল দাখিল সনদ দিয়ে এ-ক্যাটাগরির চিকিৎসক নিবন্ধন এ-১০৩৪ দেয়া হয়েছে। চট্রগ্রাম জেলার বাঁশখালী উপজেলার কোকদন্ডী গ্রামের বিজেন্দ্র লাল শীলের ছেলে আশীষ কুমার শীলকে ডিএএমএস পাশ সনদ দেয়া হয়েছে। অথচ আশীষ কুমারের এসএসসি পাশ সনদ নেই ,জাল সনদ তৈরি করে চিকিৎসক নিবন্ধন দেয়া হয়েছে (স্টুডেন্ট রেজিস্ট্রেশন নং ১৫৩৮৬, শিক্ষাবর্ষ ২০১৩-২০১৪)।
(৩) ইউনানী বোর্ড থেকে ইন্টার্নীশীপ ছাড়াই চিকিৎসক নিবন্ধন দেয়া হয়। সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার শেরপুর গ্রামের মো. আর্জমন্দ আলীর পুত্র মো. লায়েক আহমদকে ভূয়া ইন্টার্নীশীপ দেখিয়ে পেশাগত চিকিৎসক নিবন্ধন দেয়া হয়েছে (ইউনানী এ-ক্যাটাগরির চিকিৎসক নিবন্ধন নং- এ-১৬৮৯)। অথচ মো. লায়েক আহমদ সরকারি তিব্বিয়া কলেজ থেকে ইন্টার্নীশীপ সম্পন্ন করেন নি। হাকীম মো. নুরুল হক এবং ডা. মো. মাসুকুর রহমানের স্বাক্ষর জাল করে ভূয়া ইন্টার্নীশীপ সনদ দেখিয়ে চিকিৎসক নিবন্ধন দেয়া হয়েছে। তিব্বিয়া কলেজের ইন্টার্নীশীপ রেজিস্টারে মো. লায়েক আহমদের নাম নেই। কানাইঘাট উপজেলার পাত্রমাটি গ্রামের আব্দুল করিমের পুত্র অলিউর রহমানের নাম তিব্বিয়া কলেজের ইন্টার্নী রেজিন্টারে নেই এবং ফুলবাড়ি আজিরিয়া মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাশ করেন নি। তারপরও অলিউর রহমানকে ইউনানী বোর্ড থেকে ডিইউএমএস পাশ সনদ দেয়া হয়েছে (সনদের সিরিয়াল নং ৮৬৬; তাং ৩০/১২/২০০৪ ইং) এবং ইউনানী এ-ক্যাটাগরির চিকি]ৎসক নিবন্ধন নং এ-১০৩৪; তাং ১৭/০২/২০১৮ ইং।
(৪) বোর্ডের ইউনানী বিভাগে পড়ালেখা করে কিন্তু বোর্ডের সনদ ইস্যু হয় আয়ুর্বেদিক বিভাগ থেকে। সিলেট জেলার সদর উপজেলার খিত্তারগাঁও গ্রামের আব্দুল কাদিরের পুত্র কাউছার আহমদ সরকারি তিবিবয়া কলেজে ইউনানী বিভাগে ডিইউএমএস পাশ করলেও বোর্ড থেকে সনদ ইস্যু করা হয়েছে আয়ুর্বেদিক (ডিএএমএস) সনদের সিরিয়াল নং ১১৪৬; তাং ৩১/৫/২০০৬ইং) এবং পেশাগত চিকিৎসক নিবন্ধন দেয়া হয়েছে ইউনানী বিভাগ থেকে ( ইউনানী এ-ক্যাটাগরির চিকিৎসক নিবন্ধন নং এ-১৩৩৪; তাং ২০/১২/২০১০ইং)। সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার মো. আব্দুল আজিজের মেয়ে দিনা আক্তার সরকারী তিব্বিয়া কলেজে ইউনানী বিভাগে ডিইউএমএস পাশ করলেও বোর্ড সনদ ইস্যু করেছে আয়ুর্বেদিক থেকে (ডিএএমএস)। এবং পেশাগত চিকিৎসক নিবন্ধন দেয়া হয়েছে ইউনানী বিভাগ থেকে (ইউনানী বি-ক্যাটাগরি চিকিৎসক নিবন্ধন নং বি-১৩৪২; তাং ১৪/৯/২০০৮ ইং এবং ইউনানী এ-ক্যাটাগরি নিবন্ধন এ-১২৩৬)।
(৫) ভোটের সদস্য নির্বাচনে মৃত ব্যক্তিদের ভোটার এবং চিকিৎসক নিবন্ধন দেয়া হয় (সূত্র: ইউনানী বি-ক্যাটাগরি চিকিৎসক নিবন্ধন ভোটার নং- ১৬৯৬, ৩০১০, ৩০৬৩, ৩৮৭৬, ৪০৬৬, ৩০৩৩, ৩৮৬৭, ৪২৯০)। (৬) প্রবাসে ভোটার থাকলেও ভোট কাস্টিং হয়ে যায় বোর্ডেন নির্বাচনে। সূত্র: ইউনানী এ-ক্যাটাগরি চিকিৎসক নিবন্ধন নং- এ-১৩২৪, ইউনানী বি-ক্যাটাগরি চিকিৎসক নিবন্ধন নং বি-৩১৯০)। মোঃ কাউছার আহমদ সৌদি আরবে এবং মোহাম্মদ নুরুল মুত্তাকিন আমেরিকায় থাকলেও ভোট কাস্টিং হয়েছে।
(৭) বোর্ডের পোষ্টাল ভোটিং সিস্টেমে ভোটার ব্যালট পেপার পায় না অথবা পেতে দেরী হয় (সূত্রঃ হাফিজা আক্তার রুহির ভোটার নং এ-২৭৫৩, মোঃ মুহিউদ্দিন জামিল ভোটার নং বি-৩৫৬০, মোঃ ইমাদ উদ্দিন জামিল ভোটার নং বি-৩৫৬২)।
(৮) পোস্টাল ভোটার সিস্টেমে একজনের ভোট আরেকজন দিয়ে দেয়ার সুযোগ রয়েছে (সূত্রঃ শাহিনা আক্তার রিমা, ভোটার নং এ-২৯২৬, মোঃ ওয়াহিদুর রহমান ভোটার নং এ-২৪৪৭, মোহাম্মদ তানাজ রহমান ভোটার নং এ-৯৪১)। তাদের ভোট মিনহাজুর রশিদ মুন্না নামের এক ব্যক্তি ভোট কাস্টিং করেছে।
(৯) এক বিভাগের ভোটার হলেও আরেক বিভাগের প্রার্থী হওয়ার জটিলতা তৈরী হয়। সিলেট জেলার সদর উপজেলার জৈনকারকান্দি গ্রামের ডাঃ মুজিবুর রহমান খানের পুত্র মোহাম্মদ জাফর হোসেন খান ভোটার তালিকায় ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য ১০০/- টাকার পে-অর্ডার সমেত আবেদন করে বোর্ডে ঠিকানা পরিবর্তন করে নমিনেশন সিলেট বিভাগের ক্রয় করেন। কিন্তু ভোটার ব্যালটে গ্রাম- চরনগর্দী, পোঃ গয়েসপুর, থানাঃ পলাশ এবং জেলা নরসিংদী রয়েছে অথচ মোহাম্মদ জাফর হোসেন খানের ভোটার লিস্টে গ্রাম- জৈনকারকান্দি, পোঃ সোনাতলা, থানাঃ জালালাবাদ, উপজেলাঃ সদর, জেলা- সিলেট রয়েছে। এসব অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে মোস্তফা নওশাদ জাকী, মোঃ রেজাউল করিম, মিয়া ফয়েজ আহমদ, মোঃ ওয়ালী উল্লাহ প্রামানিক, মোঃ আব্দুস সামাদ, মোঃ আশরাফুল ইসলাম ও আক্তার হোসেন মহামান্য হাইকোর্টে রীট পিটিশন নং ৮৮১৬/২০২১ দায়ের করেন।
বোর্ডের সব অনিয়মের হোতা চুক্তিভিত্তিক রেকর্ড কিপার এ.কে.এম হারুনুর রশিদ বারবার চুক্তিভিত্তিক রেজিস্টার নিয়োগ হয়ে অনিয়মে জড়িয়ে পড়েন। এ.কে.এম হারুনুর রশিদ সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুল হক মুজিবের প্ররোচনায় বারবার রেজিস্ট্রার পদ দখল করে অনিয়ম সংগঠিত করেছে। জানা যায়- একেএম হারুন অর রশিদ হারুন উক্ত বোর্ডে গত ০১/০৮/১৯৮১ইং সালে সামান্য বেতনে চুক্তিভিত্তিক রেকর্ড কিপার ৫০০টাকা বেতনে কর্মচারী হিসাবে কাজে যোগদান করে। ২-৩ বছর পরে কোন পদ না থাকায় স্টোর কিপার হিসাবে তাকে নিয়োগ দেয়া হয়।
বিভাগীয় কোন পরীক্ষা ব্যতীত বোর্ডের সহজ-সরল সদস্যদেরকে বিভিন্ন সময়ে বুঝাইয়া স্টোর কীপার পরবর্তীতে নিজে নিজে সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদ সৃষ্টি করে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়। বোর্ডের স্টেনোটাইপিস্ট পদটি (এনাম কমিটির) অবলুপ্ত করে হারুনুর রশিদ সহকারী প্রশাসনিক কর্মকর্তা নাম দিয়ে নিজের সুবিধার জন্য করে কাজ করেছে। পরে অর্গানোগ্রাম পরিবর্তন করে স্টেনোটাইপিস্ট পদ উঠিয়ে দিয়েছে যাহা এনাম কমিটির পদ ছিল। বোর্ডের এনাম কমিটির পদগুলো হলো- রেজিস্ট্রার, উচ্চমান সহকারী/ প্রধান সহকারী, হিসাব রক্ষক/ক্যাশিয়ার/স্টোর কীপার/ টাইপিস্ট- কাম -ক্লার্ক ২টি, এম.এল.এস.এস ৪টি, গবেষণা কর্মকর্তা ইউনানী ১টি, গবেষণা কর্মকর্তা আয়ূর্বেদিক ১টি, ল্যাবরেটরি এসিসটেন্ট ইউনানী ১টি, ল্যাবরেটরি এসিসটেন্ট আয়ুর্বেদিক ১টি, ফার্মেসী এটেনডেন্ট ১টি। বোর্ডের সার্টিফিকেট কোর্স ইউনানী/আয়ুর্বেদিক (২৪ ধারা) পরীক্ষার নামে কোটি কোটি হাতিয়ে নিয়েছে। বিশেষ করে নোয়াখালী সেনবাগ বসন্তপুর গ্রামে বি-ক্যাটাগরী হাকীম সেকান্দর আলম ও তার ভাই নাজিরকে ১৯৮৮ইং সালে বি-ক্যাটাগরীর পরীক্ষার পাস করাইয়ার ২৫০০০/- টাকা নিয়েছে। তৎকালীন ফার্মগেটস্থ হোটেল সুরমায় রাতে পরীক্ষার খাতা হোষ্টেল কক্ষে অবস্থান করে লেখিয়ে নিয়ে তাদেরকে পাস করিয়েছে হারুনুর রশিদ। এভাবে বসন্তপুর গ্রামের প্রায় শতাধিক হাকীম-কবিরাজকে পাস করাইয়া লক্ষ লক্ষ টাকা বোর্ড হাতিয়ে নিয়েছে সাবেক সংসদ সদস্য মুজিবুল হক মুজিবের সহায়তায়।
একেএম হারুনুর রশিদ আন্তর্জাতিক স্বর্ণ চোরাচালানী মামলার আসামী হয়েও ১৯৮৯ সালে ৬ মাস এবং ১৯৯০ সালে ৬ মাস মোট ১ বৎসর জেল খেটেছে। তারপরও বোর্ডের সর্বোচ্চ চেয়ার দখল করেছিল বোর্ড চেয়ারম্যানের সহায়তায়। জেলে থাকাকালীন সময়ে হারুনুর রশিদকে সাসপেনশন করা হয়েছিল এবং উক্ত ব্যাপারে দুনীতি দমন কমিশনে মামলাও হয়েছিল। সে অত্র দফতরে রেজিষ্ট্রার হওয়ার পর হইতে বিবিধ খরচের জন্য প্রতি মাসে, ২০.০০০ টাকা উত্তোলন করে সে নিজে ব্যক্তিগতভাবে নিয়ে যায়, অফিসের জন্য কোন খরচ করে না। ভূয়া বিল ভাউচার নিয়ে সমন্বয় করে অত্র বোর্ডের রেজিস্ট্রার ও হিসাব রক্ষক মো. সাদ উল্লাহ মজুমদার এবং হিসাব রক্ষক শ্রী জগদীস চন্দ্র পান্ডেকে মামলায় জড়িয়ে তাদেরকে চাকুরীচ্যুত করে দেশের বাহিরে পাঠিয়ে দেয়। বিদ্যুত বিল ৫১,০৫৩.৭০/= (একান্ন হাজার তিপ্পান্ন টাকা সত্তর পয়সা) হিসাব রক্ষকের যোগ-সাজসে তাদেরকে দেশের বাহিরে পাঠিয়ে দেয় (সূত্র: প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পত্র সংখ্যা ২৩.০৪.০১.০১২০০০/২৯৮ তারিখ ০৪/০৫-২০০০ইং মতিঝিল থানার অভিযোগপত্র নং ৪৭১ তারিখ ১৯-০৬-২০০০ইং এবং ২৫/০৭/২০০০ ইং মতিঝিল থানার মামলার অভিযোগ পত্র দাখিলের প্রেক্ষিতে সুত্র মামলা নং ১৯/১০/১৯৯৬ইং)
দন্ডবিধীর ৪০৯/৪৬৭/৪, ৪৬৮/৪৭১, ৪৭১(ক)/১০৯/১৯৪ এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৪(২) ধারায় ছাদ উল্লাহ মজুমদার এবং জগদীশ চন্দ্র পান্ডেকে মামলায় জড়িয়ে রেজিস্ট্রার পদটি দখল নেয় একেএম হারুনুর রশিদ। উক্ত মামলার সাথে হারুনুর রশিদ ওতপ্রোতভাবে জড়িত থেকে আসামীদের অবর্তমানে রায় করেছে। যে দিন থেকে আসামী ধরা পড়বে ঐ তারিখ হইতে ২০ বছর কারাভোগ করতে হইবে। তারা আসামীদের একজন আমেরিকা রেজিস্ট্রার (সাদ উল্লাহ মজুমদার) এবং আরেকজন হিসাব রক্ষক শ্রী জগদীস চন্দ্র পান্ডে। ২০০৪ সালে ৫ জন লোক নিয়োগ দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। ডিপার্টমেন্টের কর্মচারীদের সকল যোগ্যতা থাকা সত্বেও তাদের নেয়া হয় নাই। মোটা অংকের টাকা খেয়ে ২০০৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে গবেষনা কর্মকর্তা হাবিব উল্লাহকে নিয়োগ দিয়েছে। ২০১৮ সালে ১১ জন বিভিন্ন পদে সহকারী রেজিস্ট্রার ১জন, শাখা কর্মকর্তা ১ জন, প্রধান সহকারী ১জন, এম এল এস এস ২ জন, কম্পিউটার অপারেটার ২জন, গোপনীয় সহকারী ২ জন, ক্যাশিয়ার ১ জন, হিসাবরক্ষক ১ জন নিয়োগ দেয়।