- গণপ্রকৌশল দিবস ও আইডিইবি’র ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর র্যালি শনিবার
- প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে লাল পতাকা মিছিল, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফল করুন : বাসদ
- ওসমানীর মেডিকেলে হেড-নেক ক্যান্সার বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
- আগামী ২৮ ও ২৯ নভেম্বর কেন্দ্রীয় ইসলাহী জোড় বাস্তবায়নে হেফাজতে ইসলামের মতবিনিময়
- প্রি-পেইড মিটার বন্ধের দাবিতে কলবাখানী ও উত্তর কাজীটুলা এলাকাবাসীর মানববন্ধন
- জুলাই বিপ্লবের শহীদেরা জাতির স্বার্থে আত্মোৎসর্গ করেছেন : খন্দকার মুক্তাদির
- হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি হলেন সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু
- পূবালী ব্যাংক কদমতলী শাখায় ‘ইসলামীক ব্যাংকিং কর্নার’ উদ্বোধন
- গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারের ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ দিতে হবে : এমরান চৌধুরী
- সিলেটে অক্টোবর মাসে ৩৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৪ জনের প্রাণহানি
» গণপ্রকৌশল দিবস ও আইডিইবি’র ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর র্যালি শনিবার
Published: ০৬. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
‘বৈষম্যহীন কর্মক্ষেত্র সময়ের দাবি’ এই শ্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে গণপ্রকৌশল দিবস-২০২৪ ও আইডিইবি’র ৫৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনীয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি) সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে আগামী ৯ নভেম্বর (শনিবার) সকাল ১০টায় এক বর্ণাঢ্য র্যালি’র আয়োজন করা হয়েছে।
সিলেট রেজিস্টারি মাঠে (পূর্ত ভবন) র্যালির উদ্বোধন করবেন, আইডিইবি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি (সিলেট) ও জেলা শাখার প্রাক্তন সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ নজরুল হোসেন। পরে একই স্থানে প্রকৌশলী সমাবেশে অনুষ্ঠিত হবে।
উক্ত র্যালি ও প্রকৌশলী সমাবেশে আইডিইবি সিলেট জেলা শাখার সকল সদস্য প্রকৌশলী ও সরকারী-বেসরকারী পলিটেকনিকের ছাত্র-ছাত্রীদের যথাসময়ে উপস্থিত থাকার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হয়েছে।
» প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে লাল পতাকা মিছিল, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফল করুন : বাসদ
Published: ০৬. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এর ৪৪তম প্রতিষ্টাবার্ষিকী ও রুশ সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের ১০৭তম বার্ষিকী উপলক্ষে বাসদ সিলেট জেলা শাখার উদ্যোগে আগামী ৭ নভেম্বর বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) লাল পতাকা মিছিল, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
আগামীকাল ৭ নভেম্বর বিকাল ৩টায় আম্বরখানাস্হ দলীয় কার্যালয়ের সামনে জমায়েত শেষে লাল পতাকা মিছিল বের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে জিন্দাবাজারস্হ নজরুল একাডেমীতে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হবে।
বাসদ সিলেট জেলা আহ্বায়ক আবু জাফর ও সদস্য সচিব প্রণব জ্যোতি পাল এক যুক্ত বিবৃতিতে আগামীকাল বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও রুশ বিপ্লব বার্ষিকী উপলক্ষে লাল পতাকা মিছিল, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফল করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
» ওসমানীর মেডিকেলে হেড-নেক ক্যান্সার বিষয়ে সেমিনার অনুষ্ঠিত
Published: ০৬. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
ইএনটি ও হেড-নেক সার্জারী বিভাগ, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্যোগে বুধবার (৬ নভেম্বর) নাক-কান-গলার ক্যান্সার সচেতনতায় বৈজ্ঞানিক সেমিনার এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।
কলেজের মেডিকেল এডুকেশন ইউনিটে দুই পর্বে অনুষ্ঠিত সেমিনারের প্রথম পর্বের শুরুতেই হেড-নেক ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমাদের করণীয় পাশাপাশি সামাজিক আন্দোলনের আহবান জানিয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিভাগীয় প্রধান ডা. নূরুল হুদা নাঈম।
হেড-নেক ক্যান্সার একটি সমন্বিত চিকিৎসা। তাই সেমিনারে বিশেষ আকর্ষণ ছিল নাক-কান-গলার ক্যান্সারের চিকিৎসার সাথে জড়িত বিভিন্ন বিভাগ থেকে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন। সহকারী অধ্যাপক ডা. সৈয়দ নাফি মাহদীর পরিচালনায় সেমিনারে নাক-কান-গলা বিভাগের আবাসিক সার্জন ডা. মো. আব্দুল হাফিজ শাফী তথ্য-উপাত্ত ভিত্তিক বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন।
এতে দেখা যায় ২০২২ সালে করা অস্ত্রোপচার হওয়া রোগীদের মধ্যে ২৭ শতাংশ ছিল নাক-কান-গলার বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী। সচেতনতার অভাবে ৬৩ শতাংশ রোগী হাসপাতালে আসেন এডভান্সড স্টেজে অর্থাৎ ক্যান্সারের শেষ ধাপে।
রেডিওথেরাপি বিভাগের পক্ষ থেকে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সহকারী অধ্যাপক ডা. সরদার বনিউল আহমেদ, প্যাথলজি বিভাগের পক্ষ থেকে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. শর্মিষ্ঠা রায়, রেডিওলজি বিভাগের পক্ষ থেকে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডা. পাপড়ি সাহা।
বিভাগীয় প্রধান ডা. নূরুল হুদা নাঈমের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা: জিয়াউর রহমান চৌধুরী ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতনতার জন্য এ ধরণের উদ্যোগকে স্বাগত জানান।
সিলেট অঞ্চলে ক্যান্সার পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ-এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, মরণঘাতি এ রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি ধূমপানের বিরুদ্ধে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। সিলেটের নাক-কান-গলার ক্যান্সার সার্জারীর চলমান কার্যক্রমকে সমন্বিতভাবে আরো এগিয়ে নেয়ার জন্য আহবান করে তিনি বলেন এজন্য কলেজ কর্তৃপক্ষের সব ধরণের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে ।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. উমর রাশেদ মুনির নাক-কান-গলা বিভাগের বিভিন্ন কার্যক্রমের প্রশংসা করেন। ক্যান্সার জটিল রোগ আখ্যায়িত করে তিনি বলেন, এজন্য মাল্টি ডিসিপ্লিনারী অ্যাপ্রোচ নিতে হবে। বোর্ডের মাধ্যমে চিকিৎসা করালে ভালো ফল পাওয়া যায়, তাই টিউমার বোর্ডের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দেয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
এছাড়া তিনি কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন। উল্লেখ্য ইতোমধ্যে ৭৫ জন জন্মাবধি শিশুর কানে সফলভাবে কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। একই সাথে সুন্দরভাবে প্রকল্প চালিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি প্রকল্প পরিচালক বিভাগীয় প্রধান ডা. নূরুল হুদা নাঈম সহ বিভাগের সবাইকে ধন্যবাদ জানান।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী এবং চর্ম ও যৌন রোগ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ডা. সালেহ আহমেদ শাহীন।
সভাপতির বক্তব্যে বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. নুরুল হুদা নাঈম বলেন, সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে হেড-নেক ক্যান্সার অর্ধেকে নামিয়ে আনা সম্ভব।
তিনি বলেন, নাক-কান-গলার ক্যান্সারের সাথে জড়িত মানুষের কথা বলা, মানুষের খাবার-দাবার এমনকি শ্বাস-প্রশ্বাসও। তিনি বলেন নাক-কান-গলার ক্যান্সারের মধ্যে ৭৫ শতাংশই তামাক ও তামাকজাত দ্রব্যের কারণে হয়। তামাক ও তামাকজাত দ্রব্য যেমন- কাঁচা তামাক, জর্দা, মুখের ভিতরে পান পাতা রেখে দেওয়া এবং অতিরিক্ত সুপারি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে অবশ্যই ত্যাগ করতে হবে এবং মুখের ভিতর পরিষ্কার রাখতে।
ধূমপানের সাথে এলকোহল বা মদ্যপানের অভ্যাস নাক-কান-গলার ক্যান্সারের সম্ভাবনা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়। ওসমানী মেডিকেলের নাক-কান-গলা বিভাগে প্রতি সপ্তাহে নিয়মিত নাক-কান-গলার ক্যান্সার সার্জারী হচ্ছে, তবে সমগ্র বিভাগের চাপ সামলানোর জন্য অপারেশনের নির্ধারিত দিন আরো বাড়ানোর প্রয়োজন উল্লেখ করেন।
এছাড়াও তিনি ঘোষণা দেন যে আগামী ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সপ্তাহব্যাপী হেড-নেক ক্যান্সার সচেতনতা সপ্তাহ পালিত হবে।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে প্যানেল ডিসকাশনে অংশগ্রহণ করেন, সিলেট উইমেনস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক-কান-গলা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মাশুকুর রহমান চৌধুরী, পার্ক ভিউ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. ইমাদ হোসেন চৌধুরী, সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নাক-কান-গলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধান ডা. নূরুল হুদা নাঈম, সহযোগী অধ্যাপক ডা. শাহ কামাল, সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. মুখলেসুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক ডা. কাইয়ুম আনসারি, সহকারী অধ্যাপক ডা. কৃষ্ণ কান্ত ভৌমিক প্রমুখ।
দেশে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার আক্রান্তের মধ্যে শুধুমাত্র হেড-নেক ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যাই ৩০-৩৫% এবং এর প্রাদুর্ভাব ক্রমবর্ধমান। প্রাথমিক অবস্থায় সনাক্ত করা গেলে হেড-নেক ক্যান্সার নিরাময়যোগ্য বলে জানিয়েছেন উপস্থিত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকবৃন্দ।
» আগামী ২৮ ও ২৯ নভেম্বর কেন্দ্রীয় ইসলাহী জোড় বাস্তবায়নে হেফাজতে ইসলামের মতবিনিময়
Published: ০৬. নভে. ২০২৪ | বুধবার
ডেস্ক নিউজঃ
বৃটিশ আমলে প্রতিষ্ঠিত ইলহামী, ইসলাহী, অরাজনৈতিক, দ্বীনি সংগঠন আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের দুইদিন ব্যাপি ইসলাহী জোড় বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলামের মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) সিলেট নগরীর একটি কমিউনিটি সেন্টারে এ মতবিনিময় অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময়ে সভাপতিত্ব করেন আমীরে আঞ্জুমান, শায়খুল হাদীস আল্লামা মুফতি মুহাম্মদ রশীদুর রহমান ফারুক বর্ণভী (পীর সাহেব বরুণা)।
আগামী ২৮ ও ২৯ নভেম্বর মৌলভীবাজার শ্রীমঙ্গলের শেখবাড়ী জামিয়া ময়দানে অনুষ্ঠিতব্য ইসলাহী জোড় ও ইসলামী মহাসম্মেলনে দেশের সর্বস্তরের ইসলামপ্রিয় জনসাধারণকে শরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন, আমীরে আঞ্জুমান, শায়খুল হাদীস আল্লামা মুফতি মুহাম্মদ রশীদুর রহমান ফারুক বর্ণভী (পীর সাহেব বরুণা)।
আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব হাফিজ মাওলানা সাদ আহমদ আমিন বর্ণভীর পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, আঞ্জুমানে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ সিলেট মহানগরীর উপদেষ্টা ও সিলেট সিটি কপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, আল হারামাইন হাসপাতালের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব অলির রহমান, বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আলহাজ্ব মতিউর রহমান, আলহাজ্ব লিয়াকত আলি সিলাম প্রমুখ।
মতবিনিময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আমিরুজ্জামান চৌধুরী, রহমত উল্লা, নাজমুদ্দিন, মো. হাসান চৌধুরী, নজরুল ইসলাম মুনিম, আনওইয়ার হোসেন চৌধুরী, মো. নিয়ামত আলী, মো. সিরাজুল ইসলাম, সফি উদ্দিন আহমদ, মো. আব্দুস সামাদ, মো. তফজ্জুল হক, বিলাল আহমদ, মো. আজির মিয়া, মাওলানা তোফায়েল আহমেদ রহমানি, মাওলানা সালাহউদ্দিন তারেক,মাওলানা আবু সাঈদসহ প্রায় ৫ শতাধিক আঞ্জুমানের কর্মী ও মুসল্লীগণ।
» প্রি-পেইড মিটার বন্ধের দাবিতে কলবাখানী ও উত্তর কাজীটুলা এলাকাবাসীর মানববন্ধন
Published: ০৫. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
ডেস্ক নিউজঃ
গ্রাহক হয়রানি বন্ধ করতে ও ডিজিটাল মিটারের পরিবর্তে প্রি-পেইড মিটার স্থাপনের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে নগরীর ৫ ও ১৭নং ওয়ার্ডের কলবাখানী ও উত্তর কাজীটুলা এলাকাবাসী।
মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে নগরীর উত্তর কাজিটুলা জামে মসজিদের সামনে এই মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অযৌক্তিকভাবে বিদ্যুতের প্রি-পেইড মিটার স্থাপন করে গ্রাহকদের হয়রানি করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তারা গ্রাহকদের সেবা না দিয়ে উল্টো প্রি-পেইড মিটার স্থাপনের মাধ্যমে লুটপাট শুরু করেছে। বর্তমানে প্রি-পেইড মিটারে আগের মিটারের চেয়ে প্রায় আড়াইগুণ বেশি বিল আসছে। এছাড়া মিটার ভাড়াও বেড়েছে। বিদ্যুৎ লাইন বন্ধ থাকলেও মিটার থেকে টাকা কাটা হয়।
তাছাড়া একাধিকবার কার্ড ক্রয়ের ঝামেলা পোহাতে হয় এবং হঠাৎ মিটার লক হয়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এই প্রিপেইড মিটারের লক লাগলে বারবার বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তাদের কাছে ধরনা দিয়েও সমাধান হয় না। লক খোলার জন্য বিদ্যুৎ অফিসের লাইনম্যান আনলে তাদেরকে ৩-৪ হাজার টাকা দিতে হয়। অবিলম্বে এই অযৌক্তিক প্রি পেইড মিটার ও গ্রাহকদের হয়রানি বন্ধ করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি জোর দাবি জানান বক্তারা। হয়রানি বন্ধ না করলে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন তারা।
সুরমা বয়েজ ক্লাবের সিনিয়র সদস্য আব্দুল আহাদ এলিছ এর সভাপতিত্বে ও প্রতিষ্ঠাতা আনোয়ার হোসেন এর পরিচালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও গ্যাস বিদ্যুৎ গ্রাহক কল্যাণ পরিষদের কেন্দ্রীয় সদস্য সচিব মকসুদ হোসেন, উত্তর কাজিটুলা এলাকার বিশিষ্ট মুরুব্বি শাহিন আহমদ, রোটারিয়ান মোহাম্মদ সাবের চৌধুরী, সুরমা বয়েজ ক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি গোপাল বাহাদুর, দৈনিক একাত্তরের কথা’র বার্তা সম্পাদক সাংবাদিক মিসবাহ উদ্দিন আহমদ, জুম্মান খান কানু, মাসুক আহমদ, মির্জা আলম, জাকারিয়া রিফাত আহমদ, রাহাত আহমদ, মো. শফিক, রিফাত আহমদ, শের ইসলাম, মির্জা সাকিব, আব্দুল কাইয়ুম বাবলু, শামীম আহমদ, আশরাফ, তুহিন আহমদ, মুমিন প্রমুখ।
এছাড়াও কলবাখানী ও উত্তর কাজীটুলা এলাকার মুরুব্বী ও যুব সমাজ উপস্থিত ছিলেন।
» জুলাই বিপ্লবের শহীদেরা জাতির স্বার্থে আত্মোৎসর্গ করেছেন : খন্দকার মুক্তাদির
Published: ০৫. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
জুলাইয়ের গণবিপ্লবের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে
ডেস্ক নিউজঃ
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেনে, জুলাই বিপ্লব আগামী দিনের জন্য অনুপ্রেরণা। দীর্ঘদিন ধরে দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদী সরকারের শোষণ, অত্যাচার ও নির্যাতনে নিষ্পেষিত ছিলো।
তৎকালীন স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকে হত্যা এবং মানুষের বাকস্বাধীনতাকে হরণ করেছিলো। এই অবস্থা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে দেশের ছাত্র-জনতা অভাবনীয় ভূমিকা রেখেছে। দেশমাতৃকাকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে তাঁরা জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন। তাঁদের এই ঋণ শোধ করা যাবে না। জুলাই বিপ্লবের শহীদেরা দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে আত্মোৎসর্গ করেছেন। দেশকে ফ্যাসিবাদমুক্ত করতে নিজেদের জীবন বিলিয়ে দিয়েছেন।
জুলাই বিপ্লবের এই শহীদদের জাতি স্মরণে রাখবে। বিগত দেড় যুগ যাবত বিএনপি আন্দোলন সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। আন্দোলন করতে দলের নেতাকর্মীরা গুম-খুন হয়েছে, কেউ হামলা-মামলার শিকার হয়েছে।
তিনি বলেন, জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় গত ১৩ আগস্ট পর্যন্ত সমগ্র দেশে শহীদ হয়েছেন ৮৭৫ জন মানুষ। যার মধ্যে কম পক্ষে ৪২২ জন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। জুলাই-আগস্টের গণহত্যার সাথে জড়িতদের বিচার না করলে শহীদের আত্মা শান্তি পাবে না। স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার লাখ লাখ কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছে। এখন সেই টাকা দিয়েই দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সরকার রাষ্ট্রযন্ত্রের সকল স্থরকে ধ্বংস দিয়েছে। তা পূর্ণ উদ্ধার করতে গণবিপ্লবের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
তিনি মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সিলেট সদর উপজেলার ৭নং মোগলগাঁও ইউনিয়ন যুবদল ও ছাত্রদলের আয়োজনে ইউনিয়নের পশ্চিম সদর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে ‘রক্তাক্ত জুলাই বিপ্লব’ উপলক্ষে প্রামাণ্যচিত্র, ফ্যাসিস্ট প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সিলেট জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি সাবেক চেয়ারম্যান শাহ জামাল নুরুল হুদা’র সভাপতিত্বে ও জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি এবং জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোরাদ হোসেন ও যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আইনুল হকের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আজিজুর রহমান আজিজ, সাংগঠনিক সম্পাদক আকবর আলী, সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আবুল হাসনাত, মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি সুদীপ জ্যোতি এষ, সদর উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আমিনুর রহমান আমিন, মোগলগাঁও ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি বশির উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মুজিবুর রহমান, সিনিয়র সহ-সভাপতি সায়েম আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক নূর উদ্দিন ইমন, সাংগঠনিক সম্পাদক কিবরিয়া।
অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, সদর উপজেলা বিএনপির প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক ও সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য আঙ্গুর আলম ও মদন মোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক কামরান উদ্দিন অপু।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জেলা যুবদলের সদস্য ও সদর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটির ১ম সদস্য জইন উদ্দিন, জেলা যুবদলের গ্রাম বিষয়ক সম্পাদক সালমান আহমেদ, সহ-কোষাধ্যক্ষ লিটন মিয়া, সদর উপজেলা যুবদল নেতা সেবুল আহমেদ, কবি ওয়াহিদ রুকন, দিলোয়ার হোসেন, সুন্দর আলি, আশিকুর রহমান, জেলা ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক রেদোয়ান আহমদ, যুবদল নেতা বাবুল হোসেন, কামাল আহমেদ, জয়নাল হোসেন, সুহেল আহমেদ, শিপন আলী, সামাদ আহমেদ, রাসেল আহমেদ, মিনহাজ আবেদিন, রাকিব আহমেদ, জাহেদ আহমেদ প্রমুখ।
» হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি হলেন সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু
Published: ০৫. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
ডেস্ক নিউজঃ
হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠন করেছে অন্তর্বতী সরকার। ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাকে চেয়ারম্যান করে গঠিত ২৫ সদস্যের ট্রাস্টি বোর্ডে সিলেট থেকে ট্রাস্টি মনোনীত হয়েছেন রাজনীতিক ও সমাজকর্মী সুদীপ রঞ্জন সেন বাপ্পু।
গত ৩ নভেম্বর রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপ সচিব রুহুল আমিন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ট্রাস্টি বোর্ড গঠনের কথা জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আগামী তিন বছরের জন্য এই ট্রাস্টি বোর্ড গঠন করা হয়েছে। তবে উক্ত মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে সরকার কোনো মনোনীত ট্রাস্ট্রিকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দিতে পারে কিংবা কোন ট্রাস্টি ইচ্ছে করলে দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করতে পারবেন।
সিলেট নগরের সেনপাড়া শিবগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা সুদীপ রঞ্জন সেন বিএনপি রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। বর্তমানে তিনি সিলেট মহানগর বিএনপির নবগঠিত কমিটির সহ-সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন।
এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত।
হিন্দু সম্প্রদায়ের ধর্মীয় কল্যাণ সাধন ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির উন্নয়ন এই ট্রাস্টের মূল লক্ষ্য। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সার্বিক কল্যাণ সাধনে হিন্দুধর্মীয় প্রতিষ্ঠানদি পরিচালনা, সংস্কার, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে আর্থিক সহায়তা প্রদান, অসচ্ছল হিন্দু ও শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা প্রদান এবং হিন্দু ধর্মের ইতিহাস, দর্শন, সংস্কৃতি ও শান্তিপূর্ণ সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সমন্বিতভাবে কার্যক্রম ট্রাস্টের পক্ষ থেকে পরিচালনা করা হয়।
ট্রাস্টি মনোনীত হওয়ার পর এক প্রতিক্রিয়ায় সুদীপ রঞ্জন সেন বলেন, ‘এই সংগঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নই হবে আমার একমাত্র কাজ। ধর্মীয় সম্প্রীতি অক্ষুন্ন রাখা এবং ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর উন্নয়নে আমার আন্তরিক প্রচেষ্ঠা অব্যাহত থাকবে।
অভিনন্দন: হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি মনোনীত হওয়ায় সুদীপ রঞ্জন সেনকে অভিবন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলা এডভোকেট।
এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, সুদীপ রঞ্জন সেন একজন পরীক্ষীত মানুষ। আমরা আশাবাদী তাঁর নেতৃত্বে হিন্দু সম্প্রদায়ের সার্বিক কল্যাণ সাধিত হবে এবং প্রতিষ্ঠানগুলো সমৃদ্ধ হবে।
» পূবালী ব্যাংক কদমতলী শাখায় ‘ইসলামীক ব্যাংকিং কর্নার’ উদ্বোধন
Published: ০৫. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
পূবালী ব্যাংক গ্রাহকদের আস্থা ও বিশ্বাসের মর্যাদা দিতে বদ্ধপরিকর : মো. ফজলুল কবীর চৌধুরী
ডেস্ক নিউজঃ
পূবালী ব্যাংক পিএলসি আঞ্চলিক কার্যালয় সিলেট পূর্ব এর সম্মানিত অঞ্চল প্রধান এবং উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. ফজলুল কবীর চৌধুরী বলেছেন, পূবালী ব্যাংক গ্রাহকদের আস্থা ও বিশ্বাসের মর্যাদা দিতে বদ্ধপরিকর।
গ্রাহকদের আরো গুনগত সেবা দিতে পূবালী ব্যাংক নানা কার্যক্রম গ্রহন করেছে। এর মধ্যে সারাদেশে প্রতিটি শাখায় ‘ইসলামিক কর্ণার’ স্থাপন অন্যতম।
সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্ঠা ও সহযোগিতায় পূবালী ব্যাংক পিএলসি দেশের আর্থিক খাতকে আরো এগিয়ে নিতে কাজ করবে।
মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) বিকেলে পূবালী ব্যাংক পিএলসি কদমতলী শাখায় ‘ইসলামীক ব্যাংকিং কর্নার’ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে কেক ও ফিতা কেটে ‘ইসলামীক ব্যাংকিং কর্নার’ এর শুভ উদ্বোধন করেন, পূবালী ব্যাংক পিএলসি আঞ্চলিক কার্যালয় সিলেট পূর্ব এর সম্মানিত অঞ্চল প্রধান এবং উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. ফজলুল কবীর চৌধুরী ও অন্যান্য অতিথিবৃন্দ।
কদমতলী শাখার ব্যবস্থাপক মো. সাজিদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, আঞ্চলিক কার্যালয় সিলেট পূর্ব এর সহকারী মহাব্যবস্থাপক উজ্জ্বল হালদার, পূবালী ব্যাংক মহিলা কলেজ ইসলামীক শাখার ব্যবস্থাপক মো. কবিরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
» গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারের ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ দিতে হবে : এমরান চৌধুরী
Published: ০৫. নভে. ২০২৪ | মঙ্গলবার
গোপলাগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী বলেছেন, গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারবাসী দীর্ঘ দিনের দাবী গ্যাস সংযোগের।
দীর্ঘ দিনযাবত এই অঞ্চলের মানুষ গ্যাস সংযোগ সহ উন্নয়ন বঞ্চিত। শিক্ষা সহ বিভিন্ন সামাজিক উন্নয়নে পিছিয়ে রয়েছে এই দুই উপজেলা। সামগ্রীক উন্নয়নে সবাইকে ঐক্যবন্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।
তিনি বর্তমান সময়ের রাজনৈতিক মামলা নিয়ে বলেন, যদি কেউ প্রকৃত পক্ষে মিথ্যা মামলা হয়রানীতে শিকার হন তাঁদের আমরা তদন্ত সাপেক্ষে সহযোগিতা করবে। যাঁরা প্রকাশ্যে ছাত্র-জনতার গণহত্যার সাথে জড়িত ছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আহবান জানাচ্ছি।
তিনি মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) গোপলাগঞ্জে শহরের একটি কমিনিউটি সেন্টারে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, আব্দুল গফ্ফার, উসমান আহমদ, মাসুদ আল-আমিন, মোয়ালিম, আরিফ আহমদ, সায়েক আহমদ প্রমুখ।
» সিলেটে অক্টোবর মাসে ৩৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৪ জনের প্রাণহানি
Published: ০৪. নভে. ২০২৪ | সোমবার
ডেস্ক নিউজঃ
অক্টোবর মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনা আশষ্কাজনক হারে বেড়েছে। অক্টোবর মাসে সিলেট বিভাগে ৩৬টি সড়ক দূর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত ও ৬৭ জন আহত হয়েছেন। এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) সিলেট বিভাগীয় কমিটি।
প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয়, অক্টোবর মাসে সিলেট বিভাগে ৩৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৪ জন নিহত ও ৬৭ জন আহত হয়েছেন। নিহতের মধ্যে ১৩ জনই মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে সিলেট জেলায়। আর সবচেয়ে কম সড়ক দুর্ঘটনা সংঘটিত হয়েছে সুনামগঞ্জ জেলায়। অক্টোবর মাসে সিলেট জেলায় ১৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত ও ১৯ জন আহত হয়েছেন। সুনামগঞ্জ জেলায় ৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ জন নিহত ও ২ জন আহত হয়েছেন। মৌলভীবাজার জেলায় ৫টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন ও হবিগঞ্জ জেলায় ১২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত ও ৪৩ জন আহত হয়েছেন।
নিসচা কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, সিলেট বিভাগীয় কমিটির সদস্য সচিব ও সিলেট জেলার আহবায়ক জহিরুল ইসলাম মিশু গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে জানান, ৫টি স্থানীয় দৈনিক পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকার তথ্য, ২টি জাতীয় দৈনিক পত্রিকার তথ্য, অনুমেয় অনুজ্জ বা অপ্রকাশিত ঘটনা ও নিসচা সিলেটের শাখা সংগঠনগুলোর তথ্যের ভিত্তিতে নিসচা বিভাগীয় কমিটি এ প্রতিবেদন তৈরি করেছে।
প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয়, অক্টোবর মাসে সিলেট বিভাগে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের মধ্যে ১৩ জন মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ও ৫ জন সিএনজি ও লেগুনা চালক ও যাত্রী, ৭ জন পথচারী রয়েছেন। এছাড়া নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি উল্টে ৭টি দুর্ঘটনায় ৮ জন, মুখোমুখী সংঘর্ষে ১২টি দুর্ঘটনায় ১৪ জন নিহত, বৈদ্যুতিক খুটি ও গাছের সাথে ধাক্কায় ৩ জন, এসময় ১৮ জন চালক নিহত হয়েছেন। এছাড়া অক্টোবর মাসে নিহত ৩৪ জনের মধ্যে ২৮ জন পুরুষ, ৫ জন মহিলা ও ১ জন শিশু রয়েছেন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
উল্লেখ্য, সেপ্টেম্বর মাসে সিলেট বিভাগে ২৪টি সড়ক দূর্ঘটনায় ২০ জন নিহত ও ২৪ জন আহত হয়েছিলেন।
» জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে আহতদের সম্মাননা প্রদান
Published: ০৪. নভে. ২০২৪ | সোমবার
বিএনপির দীর্ঘ দিনের ত্যাগের কারণে গণঅভ্যূত্থান : খন্দকার মুক্তাদির
ডেস্ক নিউজঃ
বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির বলেছেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের পতন হয়েছে। পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সারাদেশে সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করে। ছাত্র-শিক্ষক, কৃষক-শ্রমিক, দিনমজুর সকল শ্রেণির অংশগ্রহণেই ঘটে ঐতিহাসিক এই গণঅভ্যূত্থান। হঠাৎ করেই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সাধারণ মানুষ রাজপথে নেমে আসেনি।
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দীর্ঘদিনের অত্যাচার-নির্যাতন-নিপীড়ন, গুম-খুন, দুর্নীতি-দুঃশাসনের কারণে মানুষের মধ্যে যে ক্ষোভ পুঞ্জিভূত হয়েছিল তারই বিস্ফোরণ ঘটেছে জুলাই-আগস্টের বিপ্লবে। আর এই গণঅভ্যূত্থানের পটভূমি তৈরি হয়েছে বিএনপির দীর্ঘদিনের ত্যাগের মাধ্যমে। এক যুগেরও বেশি সময় ধরে হামলা-মামলা, গুম-খুন, অত্যাচার-নির্যাতনের শিকার বিএনপি নেতাকর্মীরা।
সিলেট নগরীর জিন্দাবাজারস্থ একটি হোটেলে জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে লালবাজার, জালালাবাজার, হাসান মার্কেট, সিএনজি, রিক্সাচালক, সবজি ব্যবসায়ীদের সিলেট মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরীর উদ্যোগে ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে সোমবার (৪ নভেম্বর) ব্যাতিক্রম ধর্মী আয়োজনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বক্তব্যে মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইদদাদ হোসেন চৌধুরী বলেন, আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে সম্পূর্ণ মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারাবন্দী করে রেখেছিল। আমাদের নেতা আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রেখেছে। আমাদের এমন কোন নেতা নেই যাদের বিরুদ্ধে ৪০-৫০টা মামলা নেই। ৬০ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়েছে, ৭ শত মতো মানুষকে গুম করেছে, সহস্রাধিক হত্যা করেছে। গায়েবি মামলা দেয়া হয়েছে দেশজুড়ে। দিনের পর দিন নেতাকর্মীদের কারাগারে বন্দী রেখেছে ফ্যাসিবাদী সরকার। এর কারণ ছিল একটাই বিএনপিকে নিঃশেষ করে দেয়া, আন্দোলন দমন করা। কিন্তু তাতে কি তারা আন্দোলন বন্ধ করতে পেরেছে? সফল হয়েছে? জনগণ জেগে উঠেছে, জনগণের উত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট সরকার পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে।
জালালবাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুস সাত্তারের সভাপতিত্বে ও মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুর্শেদ আহমদ মুকুলের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ সাফেক মাহবুব, সিলেট মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমান রিপন, মদীনা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি আমীর আলী, সিলেট মহানগর ব্যবসায়ী ঐক্য কল্যাণ পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল হাদি পাভেল, মহানগর বিএনপি নেতা আবুল কালাম, আফজল উদ্দিন, ওয়ার্ড সভাপতিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আব্দুল হাকিম, মির্জা লিটন, আব্দুল ওয়াদুদ মিলন, আকমল উদ্দিন, নুরুল কবির খোকন, শোইয়াব আহমদ শুয়েব, তারেক আহমদ, খায়রুল ইসলাম খায়ের, আক্তার রশিদ চৌধুরী, মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, রহিম মল্লিক, লুৎফুর রহমান মোহন, নাজিম উদ্দিন, জাকির হোসেন মজুমদার, ইকবাল কামাল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আফসর খান, মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি সুদীপ জ্যোতি এষ, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক দিলোয়ার হোসেন দিনার, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদকদের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, আব্দুস সবুর রাসেল, আব্দুল আজিজ লাকি, রফিকুল ইসলাম রফিক, সৈয়দ লোকমানুজ্জামান, আব্দুল মালিক শেকু, নজরুল ইসলাম, রুবেল বক্স, ফয়েজ আহমদ মুরাদ, সাব্বির আহমদ, দেওয়ান আরাফাত চৌধুরী জাকি, জমজম বাদশা, সৈয়দ রহিম আলী রাশু, আলী রাজ, মিনহাজ পাঠান, মোশাহিদ আলী, প্লাজা মার্কেট জুয়েলারী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান, হকার্স মার্কেটের সভাপতি আ নোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান মিয়া, ট্রেড সেন্টার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি সাদ মিয়া, সেলিম আহমদ সেলু, আমিনুল ইসলাম আমিন, চান মিয়া, আশরাফ আলী, আলী হায়দার মজনু, বজলুর রহমান, জমির হোসেন, মকসুদ আহমদ, নুরুল ইসলাম, আজমল হোসেন, শ্রমিক দলের সদস্য সচিব জাহাঙ্গীর আলম জীবন, তোফাজ্জল হোসেন বেলাল প্রমুখ।
» জাতীয় পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ যুব পুরস্কার পেলেন সিলেটের আশফাক উদ্দিন আহমদ
Published: ০৪. নভে. ২০২৪ | সোমবার
ডেস্ক নিউজঃ
নেতৃত্ব বিকাশ ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে গৌরবোজ্জল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘যুব সংগঠক’ ক্যাটাগরিতে জাতীয় পর্যায়ে ১ম হিসেবে নির্বাচিত হয়ে ‘জাতীয় যুব পুরস্কার-২০২৪’ পেয়েছেন সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার হেতিমগঞ্জের পাঁচমাইলস্থ বরায়া উত্তরভাগে (সিরাজ উদ্দিন আহমদ একাডেমীর পাশে) পিয়ারা শপিং সেন্টারের ২য় তলায় অবস্থিত হলি আর্ট যুব সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা, উদ্যোক্তা ও যুব সংগঠক বিভাগীয় পদকপ্রাপ্ত আশফাক উদ্দিন আহমদ।
সফল নেতৃত্ব বিকাশ ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অবদান হিসেবে জাতীয় পর্যায়ে ১ম পুরস্কার লাভকারী আশফাক উদ্দিন আহমদ সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের বরায়া উত্তরভাগ গ্রামের মো. মকবুল হোসেনের ছেলে।
গত ১ নভেম্বর শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জাতীয় যুব দিবস-২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া হাতে থেকে আশফাক উদ্দিন আহমদ পুরস্কার গ্রহণ করেন।
যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ রেজাউল মাকসুদ জাহেদীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় এবং টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলাম, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. গাজী মোহাম্মদ সাইফুজ্জামানসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আশফাক উদ্দিন আহমদ স্থানীয় সামাজিক উন্নয়নে হলি আর্ট যুব উন্নয়ন সংস্থার মাধ্যমে ইভটিজিং, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ কর্মশালা, মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূলে করণীয় শীর্ষক আলোচনা, সচেতনতামূলক লিফলেট বিতরণ ও অন্যান্য সামাজবিরোধী কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম, প্রাথমিক চিকিৎসা, রক্তদান, প্রতিবন্ধী সংক্রান্ত কার্যক্রমে অভিভাবকদের সচেতন করা ইত্যাদি কার্যক্রম সম্পাদনে তাঁর অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে।
এছাড়াও কারিগরি বিষয়ে ৮টি ট্রেডে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে প্রায় ১০০০ হাজার যুবক ও যুব মহিলা প্রশিক্ষণার্থীর অধিকাংশের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে। এভাবে বেকারতত্ব দূরীকরণের পাশাপাশি তিনি দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক অবদান রাখছেন। বেকারত্ব দূর হওয়ায় এলাকায় মাদকাসক্তি ও অসামাজিক কার্যকলাপ কমেছে।
আশফাক উদ্দিন আহমদ দীর্ঘ ২২ বছর হলি আর্ট যুব উন্নয়ন সংস্থার সাথে সম্পৃক্ত থেকে নেতৃত্ব বিকাশ ও সমাজ উন্নয়নে নানা কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন।
সংগঠনের মাধ্যমে জীবন দক্ষতামূলক কার্যক্রমে ৩৫০ জনকে প্রশিক্ষণ ও ৫ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকার আর্থিক ও দ্রব্য সামগ্রী বিতরণ করেছেন।
খেলাধুলা, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন, বৃক্ষরোপণ, রোপিত বৃক্ষের পরিচর্যা, গাছের চারা বিতরণ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় অংশগ্রহণ, খাবার বিতরণ ও শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন। তিনি দেশের যুব সমাজকে উদ্বুদ্ধ করে মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত করছেন।
তাই নেতৃত্ব বিকাশ ও সামাজি কর্মকাণ্ডে গৌরবোজ্জ্বল অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আশফাক উদ্দিন আহমদ জাতীয় যুব পুরস্কার-২০২৪ লাভ করেছেন।
এক প্রতিক্রিয়ায় সংগঠক ও উদ্যোক্ত আশফাক উদ্দিন আহমদ বলেন, পুরস্কার পেয়ে ভালো লাগছে। আসলে পরিশ্রম করলে যে কোনো কাজে সফলতা আসে। আমি ২২ বছর ধরে কঠোর পরিশ্রম করেছি। তাই এই পর্যায়ে আসতে পেরেছি। নেতৃত্ব বিকাশ ও সামাজি কর্মকাণ্ডে যারা বিভিন্ন সময় আমাকে যারা সাহস দিয়েছেন, উৎসাহ যুগিয়েছেন তাদের সবারও প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।