শিরোনামঃ-
- জৈন্তাপুরে ছাত্রদলের সাথে হাকিম চৌধুরীর মতবিনিময়
- সোনালী প্রজন্ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
- সিলেট জেলা শ্রমিক দলের কর্মী সভা
- সিলেটে কীটনাশকের ব্যবহার কমিয়ে ধানের পোকামাকড় দমন ব্যবস্থাপনা শীর্ষক মাঠ দিবস পালিত
- জুলাই বিপ্লবে জন্ম নেওয়া ‘টিম অনওয়ার্ড’ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
- মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে সিলেট মহানগর জামায়াতের শোক
- জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ সিলেট জেলা উত্তর, দক্ষিণ ও মহানগর গণসমাবেশ শায়খ জিয়া উদ্দীন
- আগামীকাল ২৪ নভেম্বর জনসভা ও গণমিছিল সফল করুন : বাসদ
- ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সাথে প্রবাসী আজমের মতবিনিময়
- সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচনের রোড ম্যাপ ঘোষনা হলে সংশয় দূর হবে
» সিঙ্গাপুরে জিকো ভাইরাসে আক্রান্ত ৬ বাংলাদেশী
প্রকাশিত: ০১. সেপ্টেম্বর. ২০১৬ | বৃহস্পতিবার
সিলেট বাংলা নিউজঃ সিঙ্গাপুরে ৬ বাংলাদেশী নাগরিকের শরীরে মশাবাহী জিকা ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার দেশটির বাংলাদেশ হাইকমিশনের বরাতে এ খবর দিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
সিঙ্গাপুরে বাংলাদেশের হাই কমিশনার মাহবুব উজ-জামান ইমেলেইলের মাধ্যমে রয়টার্সকে জানান, সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আমাদের জানিয়েছে, ৩০ আগস্ট বেলা ১২টা পর্যন্ত যাদের শরীরে জিকা ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়েছে, তাদের মধ্যে ৬ জন বাংলাদেশী রয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা এও জেনেছি, আক্রান্তদের শরীরে এর প্রভাব মধ্যম পর্যায়ের। এদের কেউ ইতিমধ্যে সুস্থ হয়ে গেছেন অথবা সুস্থ হওয়ার পথে। বিষয়টি নিয়ে আমরা সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি।’
উল্লেখ্য যে, এডিস ইজিপ্টি নামের মশার কামড়ের মাধ্যমে এই ভাইরাস ছড়ায়। ভাইরাসটির সংক্রমণ ঘটেছে এমন কোনো রোগীকে এডিস মশা কামড়ানোর মধ্য দিয়ে এর স্থানান্তর হয়। পরে ওই মশাটি অন্য ব্যক্তিদের কামড় দিলে তা ছড়াতে থাকে।
এরপর ওই ব্যক্তিদের মাধ্যমেই ভাইরাসটির বিস্তার ঘটতে থাকে। এই সময়ের মধ্যে সংক্রামিত ব্যক্তিদের শরীরে ভাইরাসটির উপসর্গ দেখা যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ভাইরাসটির উপসর্গ হালকা [মাইল্ড] ধরনের হয়ে থাকে যেমন জ্বর, মাথাব্যথা, র্যাশ এবং চোখ গোলাপি রঙ ধারণ করার হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রকৃতপক্ষে শতকরা ৮০ শতাংশ সংক্রামিত ব্যক্তিই অাঁচ করতে পারেন না যে তাদের শরীরে ভাইরাসটির উপস্থিতি রয়েছে।
কিভাবে ভাইরাসটি থেকে নিরাপদ থাকবেন : –
যেহেতু এখন পর্যন্ত এটি প্রতিরোধে কোন টিকা বা এর চিকিৎসায় কোন ওষুধ আবিষ্কার হয়নি তাই সংক্রামিত অঞ্চল বা দেশগুলো ভ্রমণ থেকে বিরত থাকতে হবে। ভাইরাসটির সংক্রমণ থেকে বাঁচতে এটাই একমাত্র উপায় বলে বিশেষজ্ঞদের মত।
তবে এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে ভালোভাবে বিশ্রাম নিতে হয়। পানি জাতীয় খাবার খেতে হয়।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৪৩০ বার
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক