- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৭৫তম “লামাবাজার উপশাখা’র উদ্বোধন
- ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে পরিবহন শ্রমিকদের আধুনিক বিশ্রামাগারে সুযোগসুবিধা নিয়ে মতবিনিময় সভা
- ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে : ইমদাদ চৌধুরী
- ইসলামের সুমহান আদর্শ হেকমতের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে : মাওলানা গাজি রহম উল্লাহ
- সিলেটে আর্ন্তজাতিক গণতন্ত্র দিবসের সমাবেশে আহমদ আজম খান
- দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপসারণের দাবীতে পাসপোর্ট অফিস অভিমুখে পদযাত্রা ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নাবী (সা.) এ আনন্দিত হওয়া মু’মিনের পরিচায়ক: অধ্যক্ষ শিহাব উদ্দিন আলী পুরী (দা:বা:)
- ইলিয়াস আলীকে পাওয়ার দাবীতে বালাগঞ্জে দেওয়ান বাজার ইউপি স্বেচ্ছাসেবক দলের মিছিল
- সানাবিল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গোলাপগঞ্জে শহীদ পরিবারের মধ্যে নগদ অর্থ প্রদান
- ১৭ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার ২ ঘন্টার অবস্থান কর্মসূচী সফলে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত
» ‘হাকিমপুরী জর্দা’র কাউছ মিয়া বাংলাদেশের শীর্ষ করদাতা
প্রকাশিত: ০১. নভেম্বর. ২০১৬ | মঙ্গলবার
সিলেট বাংলা নিউজ ডেস্ক:: বাংলাদেশে শীর্ষ ১০০ জনের যে করদাতার তালিকা প্রকাশ করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সেখানে শীর্ষ স্থান দখল করেছেন তামাক পণ্য ব্যবসায়ী মো. কাউছ মিয়া।
গত বছর যে শীর্ষ ১০ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল, সেটির প্রথম স্থানেও ছিলেন তিনি। এর আগেও তিনি শীর্ষ করদাতার পুরস্কার পেয়েছেন।
হাকিমপুরী জর্দা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানটির মালিক মো. কাউছ মিয়া তার ব্যবসা শুরু করেছিলেন মাত্র আড়াই হাজার টাকা নিয়ে, পঞ্চাশের দশকে।
তার বক্তব্য অনুযায়ী, এখন তার বিভিন্ন ব্যবসা আর জায়গাজমি মিলিয়ে মোট সম্পদের পরিমাণ প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা।
তিনি ব্যবসা শুরু করেছিলেন চাঁদপুরে, সেখানে ছিল তার স্টেশনারী দোকান। এর পরের ২০ বছরে ধীরে ধীরে তার ব্যবসা বাড়তে থাকলে তিনি চলে আসেন নারায়ণগঞ্জে। তখন থেকে শুরু করেন তামাকের ব্যবসা।
“তখন তামাক বাংলাদেশে চাষ হতো না। পাকিস্তানের মারদান থেকে আসতো।” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন কাউছ মিয়া।
তামাকের ব্যবসা থেকেই তার মাথায় আসে জর্দা উৎপাদনের কথা।
প্রথমে একটা ছোট কারখানা দিয়ে বাজারে ছাড়লেন ‘শান্তিপুরী জর্দা’, পরে সেটা নকল হতে থাকায় নতুন করে চালু করলেন ‘হাকিমপুরী জর্দা’ এই নাম দিয়ে, ১৯৯৬ সাল থেকে।
কাউছ মিয়া বলছিলেন, ‘শান্তিপুর’ বা ‘হাকিমপুর’ এসব নামকরণের পেছনে বিশেষ কোন কারণ নেই। তবে হাকিমপুর নামটা লোকের মুখে সহজে আসে, সহজে বলতে পারে – এ জন্যই এই নাম রাখা।
৬৬ বছর ধরে ব্যবসা করছেন কাউছ মিয়া।। তার মধ্যে তামাক ও জর্দার ব্যবসা থেকেই তিনি লাভ করেছেন ৪ থেকে ৫ শ’ কোটি টাকা।
তিনি বলেন, করদাতা হিসেবে তিনি পাকিস্তান আমল থেকেই পুরস্কৃত হয়ে আসছেন। এতবার সর্বোচ্চ করদাতা হতে পেরে তিনি খুবই খুশি।
অন্য ব্যবসায়ীরা কেন তার মতো এত বার সর্বোচ্চ করদাতা হতে পারেননি – এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, অন্য ব্যবসায়ীরা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসা করে। কিন্তু তিনি জীবনে ব্যাংকের টাকা নেননি।
তিনি বলেন, “বরং ব্যাংকই আমার রাখা টাকা খাটিয়েছে”।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৮০৯ বার
সর্বশেষ খবর
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৭৫তম “লামাবাজার উপশাখা’র উদ্বোধন
- ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে পরিবহন শ্রমিকদের আধুনিক বিশ্রামাগারে সুযোগসুবিধা নিয়ে মতবিনিময় সভা
- ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে : ইমদাদ চৌধুরী
- ইসলামের সুমহান আদর্শ হেকমতের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে : মাওলানা গাজি রহম উল্লাহ
- সিলেটে আর্ন্তজাতিক গণতন্ত্র দিবসের সমাবেশে আহমদ আজম খান
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক
এই বিভাগের আরো খবর
- সমৃদ্ধ দেশ গঠনে সকলে মিলে কাজ করতে হবে : ইমদাদ চৌধুরী
- দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা খুলে দেওয়ার দাবিতে সিলেট মহানগর সংবাদপত্র হকার্স সমিতির মানববন্ধন
- ফুলবাড়ী চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন দাবি
- বাম গণতান্ত্রিক জোট, জাসদ ও বাম মোর্চার উদ্যোগে মৌলভীবাজারে ত্রানসামগ্রী বিতরণ
- সাংবাদিক মকসুদের ইন্তেকালে অনলাইন প্রেসক্লাবের ৩ দিনের শোক কর্মসূচি