শিরোনামঃ-

» খাদ্য কর্মসূচিকে আমাদের লোকজনই বিতর্কিত করেছে : খাদ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত: ০৩. ডিসেম্বর. ২০১৬ | শনিবার

ডেস্ক সংবাদ:: আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম বলেন, হতদরিদ্রদের ১০ টাকা কেজি চালের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিকে সরকারি দলের লোকজনই বিতর্কিত করেছে।
সরকারি দলের চেয়ারম্যান-মেম্বার তারা কর্মসূচিটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার, বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছিল। সাংবাদিকরা অনিয়ম চিত্র পত্র-পত্রিকায় তুলে ধরেছেন।
আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে শনিবার এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।
বাংলাদেশ সাংবাদিক অধিকার ফোরাম সাংবাদিকদের পেশাগত অধিকার ও নিরাপত্তা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধে গণমাধ্যমের ভূমিকার বিষয়ে এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য কামরু ইসলাম বলেন, ১০ টাকা কেজি চালের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে।
একটি স্বার্থান্বেষী মহল, সেইগুলো কিন্তু আমাদের দলেরই। অস্বীকার করব না, সেই ডিলাররা নিশ্চয়ই সরকারি দলের ডিলার।
সরকারি দলের চেয়ারম্যান-মেম্বার তারা কর্মসূচিটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার, বিতর্কিত করার চেষ্টা করেছিল। সাংবাদিকরা অনিয়ম চিত্র পত্র-পত্রিকায় তুলে ধরেছেন। আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ করেছি।
শতাধিক ডিলারের ডিলারশিপ বাতিল করেছি, কার্ড বাতিল করেছি। এ কর্মসূচিটাকে একটা সুষ্ঠু পর্যায়ে আমরা নিয়ে এসেছি।
আগামী মার্চে আবার খাদ্য বিতরণ করা হবে বলে জানান কামরুল ইসলাম। কামরুল ইসলাম বলেন, আমরা কোন রাজনৈতিক দলের প্রতি, কোন ধরনের প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য বর্তমান সরকার কোন কাজ করছে না।
অনেকে বলেন, আমরা বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানের প্রতি প্রতিহিংসাবশত মামলা-মোকদ্দমা ইত্যাদি চলছে। এগুলো ঠিক না। আইন তার নিজস্ব গতিতে চলছে।
আমরা বিশ্বাস করি আইন একজন সাধারণ কর্মীর ব্যাপারে যেভাবে প্রযোজ্য, একজন নেতা বা নেত্রীর ক্ষেত্রেও ততটুকু প্রযোজ্য।

খাদ্যমন্ত্রী আরো বলেন, আজকে দুর্নীতির অভিযোগে বেগম খালেদা জিয়া অভিযুক্ত, তার বিচার প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে আসছে। আদালত যে রায় দেবে সেই রায় আমরা মেনে নেব।

আমরা বিশ্বাস করি প্রত্যেকে সেই রায় মেনে নেবেন। কোন প্রতিহিংসা চারিতার্থ করার জন্য খালেদা জিয়ার বিচার হচ্ছে না। প্রকাশ্য আদালতে বিচার হচ্ছে, স্বচ্ছ বিচার হচ্ছে।
কামরুল ইসলাম বলেন, লুই কানের নকশা নিয়ে কথা হচ্ছে। লুই কানের নকশা আমরা ফেরত এনেছি কারো মাজার এখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য নয়।
সংসদ ভবন এলাকায় বিভিন্ন স্থাপনা গড়ে উঠেছে। বিভিন্ন জনের মাজার হয়েছে, সবুর খানের কবর। শাহ আজিজের কবর, মশিউর রহমান সাহেবের কবর, অনেকের কবর সেখানে রয়েছে। জিয়াউর রহমানের কবরও সেখানে আছে।

এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৩৪০ বার

Share Button

Callender

September 2024
M T W T F S S
 1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
30