- এসএমপি‘র ট্রাফিক বিভাগের অফিসার ও ফোর্সদের সাথে নব-যোগদানকৃত পুলিশ কমিশনারের ব্রিফিং সভা অনুষ্ঠিত
- চা বাগানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জিম্মি করে রাখার প্রতিবাদে বুরজান চা বাগানে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা প্রতিবাদ সমাবেশ ও কর্ম বিরতি করেছে
- সিসিক’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধনকালে জাহিদ
- যুবদলের কমিটিতে স্থান পাওয়ায় সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল থেকে ৫ জনকে অব্যাহতি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৭৫তম “লামাবাজার উপশাখা’র উদ্বোধন
- ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে পরিবহন শ্রমিকদের আধুনিক বিশ্রামাগারে সুযোগসুবিধা নিয়ে মতবিনিময় সভা
- ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে : ইমদাদ চৌধুরী
- ইসলামের সুমহান আদর্শ হেকমতের মাধ্যমে উপস্থাপন করতে হবে : মাওলানা গাজি রহম উল্লাহ
- সিলেটে আর্ন্তজাতিক গণতন্ত্র দিবসের সমাবেশে আহমদ আজম খান
- দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপসারণের দাবীতে পাসপোর্ট অফিস অভিমুখে পদযাত্রা ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার
» আবাসন খাতে ২০ হাজার কোটি টাকা চায় রিহ্যাব
প্রকাশিত: ০৪. এপ্রিল. ২০১৭ | মঙ্গলবার
ইকোনমিক ডেস্কঃ আগামী ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে আবাসন খাতে ২০ হাজার কোটি টাকার তহবিল গঠনের দাবি জানিয়েছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)।
সোমবার (৩ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সম্মেলন কক্ষে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনায় রিহ্যাবের প্রথম সহ-সভাপতি লিয়াকত আলী ভূইয়া এ প্রস্তাব দেন।
রিহ্যাবের পক্ষ থেকে অন্য দাবিগুলো হলো- সিঙ্গেল ডিজিটে সুদের হারে দীর্ঘমেয়াদি রি-ফাইন্যান্সিং পদ্ধতি চালু, ফ্ল্যাট ও প্লট রেজিস্ট্রেশন সংশ্লিষ্ট কর ও ফি সর্বমোট ৭ শতাংশ নির্ধারণ, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ, আবাসন শিল্প রক্ষার্থে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য বিদ্যমান মূসক (মূল্য সংযোজন কর) হ্রাস, শহর এলাকায় ৫ বছর ও শহরের বাইরে ১০ বছরের জন্য কর অবকাশ সুবিধা সহ নতুন কোন মূসক আরোপ না করা।
প্রাক-বাজেট আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান।
রিহ্যাব সহ-সভাপতি বলেন, ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেটে রিহ্যাব থেকে গৃহায়ন শিল্পের উদ্যোক্তাদের আয়কর হ্রাস, গেইন ট্যাক্স ১৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৪ শতাংশ নির্ধারণ করার দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়া হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশনকে তহবিল প্রদানের মাধ্যমে আবাসন খাতের ঋণপ্রবাহ বৃদ্ধি করা, রাজউক ও সিডিএ-এর আওতাভুক্ত ও বহির্ভূত এলাকায় সব জমির ক্ষেত্রে আরোপিত কর প্রত্যাহার, ক্রেতা, জমির মালিক ও ডেভেলপার প্রতিষ্ঠানকে সংকট থেকে উদ্ধারের জন্য অসমাপ্ত প্রকল্পগুলোতে বিশেষ ঋণের প্রচলন, নামমাত্র রেজিস্ট্রেশন ব্যয় নির্ধারণ করে আবাসন খাতে ‘সেকেন্ডারি বাজার’ ব্যবস্থার প্রচলন, বিকেন্দ্রীকরণ নগরায়ন ও পারিপার্শ্বিক উন্নয়নে শহর এলাকায় ৫ বছর এবং শহরের বাইরের এলাকায় ১০ বছরের জন্য ‘ট্যাক্স হলিডে’র মাধ্যমে উৎসাহিত করা এবং সাপ্লায়ার ভ্যাট ও উৎসে কর সংগ্রহের দায়িত্ব থেকে ৫ বছরের জন্য ডেভেলপারদের অব্যাহতি দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।
তিনি বলেন, বর্তমানে স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য তফসিলি ব্যাংকের গৃহ ঋণ প্রদান বন্ধ আছে। আবাসন শিল্প রক্ষার্থে অবিলম্বে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক রি-ফাইন্যান্সিং ব্যবস্থা চালু করা প্রয়োজন। এতে ক্রেতারা ঢাকা শহরের আশপাশে বা মিউনিসিপ্যাল এলাকার পাশে ১৫০০ বর্গফুট বা তার চেয়ে ছোট ফ্ল্যাট কিনতে স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ গ্রহণ করতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে ডিবিএইচ, আইডিএলসি, ন্যাশনাল হাউজিংয়ের মতো অর্থলগ্নীকারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সহজ শর্তে গৃহ ঋণ দেওয়া যেতে পারে।
ফ্ল্যাটের সাইজের ওপর ভিত্তি করেও দীর্ঘমেয়াদি ঋণ ও স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়া যেতে পারে। এসব পদক্ষেপ বাস্তবায়নে বাজেটে ন্যূনতম ২০ হাজার কোটি টাকার একটি তহবিল গঠনের দাবি জানানো হয়েছে ।
লিয়াকত আলী ভূঁইয়া বলেন, আবাসন খাতের গতিশীলতায় গেইন ট্যাক্স ২ শতাংশ, স্ট্যাম্প ফি ১.৫ শতাংশ, রেজিস্ট্রেশন ফি ১ শতাংশ, স্থানীয় সরকার কর ১ শতাংশ, মূসক ১.৫ শতাংশ- এভাবে মোট ৭ শতাংশ নির্ধারণ প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ফ্ল্যাট ক্রয়ের জন্য অর্থের উৎস প্রদর্শন না করার সুযোগসহ আয়কর অধ্যাদেশ-১৯৮৪ এর ১৯ বি ধারা পুনঃপ্রবর্তনের দাবি জানানো হয়েছে। আবাসন খাতের সাম্প্রতিক পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৫-১০ বছরের জন্য গৃহায়ন খাতে অপ্রদর্শিত অর্থ ফ্ল্যাট, প্লট, বাণিজ্যিক ভবন ও বিপণিবিতানে বিনিয়োগের জন্য আয়কর অধ্যাদেশ-১৯৮৪-এর ধারা ১৯ বিবিবিবিবি-তে ইনডেমনিটি রেখে এই ধারা সংশোধন করা প্রয়োজন। এতে দেশের জাতীয় সম্পদ ও প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে।
তিনি বর্তমানে পরিস্থিতিতে আবাসন শিল্প রক্ষায় প্রণোদনা হিসেবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য মূসকের হার হ্রাস করে ১.৫ শতাংশ নির্ধারণ করা এবং নতুনভাবে মূসক আরোপ না করার দাবি জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে এনবিআর চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান বলেন, সরকার ব্যবসায়ীদের প্রতি যথেষ্ট আন্তরিক। আমরা করদাতাদের উৎসাহিত করতে চাই। ব্যবসায়ীদের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে রিহ্যাবের দেওয়া প্রস্তাবগুলো গভীরভাবে পর্যালোচনা করা হবে।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৫২৪ বার
সর্বশেষ খবর
- এসএমপি‘র ট্রাফিক বিভাগের অফিসার ও ফোর্সদের সাথে নব-যোগদানকৃত পুলিশ কমিশনারের ব্রিফিং সভা অনুষ্ঠিত
- চা বাগানের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জিম্মি করে রাখার প্রতিবাদে বুরজান চা বাগানে কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা প্রতিবাদ সমাবেশ ও কর্ম বিরতি করেছে
- সিসিক’র ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প উদ্বোধনকালে জাহিদ
- যুবদলের কমিটিতে স্থান পাওয়ায় সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল থেকে ৫ জনকে অব্যাহতি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৭৫তম “লামাবাজার উপশাখা’র উদ্বোধন
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক
এই বিভাগের আরো খবর
- দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা খুলে দেওয়ার দাবিতে সিলেট মহানগর সংবাদপত্র হকার্স সমিতির মানববন্ধন
- ফুলবাড়ী চুক্তির পূর্ণ বাস্তবায়ন দাবি
- বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় জেলা ও মহানগর বিএনপির দোয়া মাহফিল
- গোয়াইনঘাটের বিছনাকান্দিতে বিএনপির দোয়া মাহফিল সম্পন্ন
- দিনার খান হাসুর নেতৃত্বে বিএনপি নেতাকর্মীদের অবস্থান কর্মসূচী পালন