শিরোনামঃ-
- সাহায্য সংস্থা “হেল্প দ্য পুওর ফাউন্ডেশন ” এর কমিটি গঠন
- মুহিন খাঁন এর ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- ইকরা ট্রাভেলস-সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাব বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
- ২৪ নভেম্বর রেজিষ্ট্রারি মাঠে জমিয়তের গণসমাবেশ সফল করুন মুফতি মুজিবুর রহমান
- বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী, সিলেট শাখার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে র্যালি ও সভা
- ৩ শতাধিক মানুষের মাঝে খাবার ও শতাধিক মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করলো ক্লীন সিলেট
- আকবেটের ইউনিভার্সাল চিলড্রেনস্ ডে পালিত; শিশুদের নিরাপত্তা ও উন্নয়নে কাজ করতে হবে
- হিজড়া জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের লক্ষে ‘হিজড়া যুব কল্যাণ সংস্থার’ উদ্যোগে স্টেক হোল্ডারদের সাথে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
- গোলাপগঞ্জের লক্ষীপাশা ইউনিয়নে বিএনপির জনসভা
- ২৪ নভেম্বর জনসভা ও গণমিছিল সফল করুন : বাসদ
» সোনার চেয়েও দামি ’চা’
প্রকাশিত: ২৬. এপ্রিল. ২০১৬ | মঙ্গলবার
সিলেট বাংলা নিউজ লাইফষ্টাইল ডেস্কঃ চায়ের দাম সোনার দামের চেয়ে বেশি।
শুধু বেশি না তাও নাকি ৩০ গুণ। শুনলেই চোখ কপালে ওঠার জোগাড়। কিন্তু এটাই সত্যি।
এই চা উৎপাদন করা হয় এবং লাখ লাখ টাকা খরচ করে মানুষ তা পানও করেন। চীনে তৈরি এই চায়ের নাম হল ‘ডা হং পাও’।
বিবিসি’র প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এই চায়ের ইতিবৃত্ত। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০২ সালে এক ধনী ক্রেতা ২০ গ্রাম চা কেনার জন্য ব্যয় করেছিলেন ২৮ হাজার মার্কিন ডলার ( ২২ লাখ টাকা)।
অর্থাৎ প্রতি গ্রাম চায়ের জন্য তিনি খরচ করেছিলেন ১৪শ’ ডলার। এটাই বিশ্বের সবচেয়ে দামি চা।
এই চা উৎপাদিত হয় দক্ষিণ চীনের কুয়াশাচ্ছন্ন নদী তীরবর্তী ও পাহাড়ে ঘেরা ফুজিয়ানের উয়িশানে।
স্থানীয় চা উৎপাদনকারী জিয়াও হুই বলেন, এই চা দেখলে মনে হবে তা ভিখারির জন্য কিন্তু যে দাম তা সম্রাট এবং বুদ্ধের মতো যাদের হৃদয় আছে তাদের জন্যই বলতে হবে।
জিয়াও ও তার পরিবার কয়েক প্রজন্ম ধরে এই চা উৎপাদন করছে। উয়িশানে ‘ডা হং পাও’ কম দামেও পাওয়া যায়। কিন্তু সেটা আসল ‘ডা হং পাও’ নয়।
আসল চা দামি হওয়ার কারণ হল এই চায়ের আসল গাছের সংখ্যা এখন খুবই কম।
স্থানীয় টি মাস্টার জিয়াংনিং উ বলেন, এই প্রাচীন গাছ খুবই দামি, এক কথায় বললে অমূল্য। এই চায়ের উৎপাদন খুবই সীমিত।
বছরে মাত্র কয়েক শ’ গ্রাম আসল ‘ডা হং পাও’ উৎপাদিত হয় এবং গাছগুলো সব সময় সশস্ত্র পাহারায় থাকে। এই চা শুধু চীনা ধনীরা পান করেন তা নয়।
চীনের বাইরে ব্রিটেনসহ অনেক দেশের মানুষের কাছে এই চায়ের চাহিদা আছে।
উইকিপিডিয়ার তথ্য অনুযায়ী, ‘ডা হং পাও’ চায়ে অক্সিজেনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে।
চীনের লৌকিক কাহিনী বলে মিং সাম্রাজ্যের এক সম্রাটের মা এই চা পান করে আরোগ্য লাভ করেছিলেন।
এই সংবাদটি পড়া হয়েছে ৫১০ বার
সর্বশেষ খবর
- সাহায্য সংস্থা “হেল্প দ্য পুওর ফাউন্ডেশন ” এর কমিটি গঠন
- মুহিন খাঁন এর ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- ইকরা ট্রাভেলস-সিলেট অনলাইন প্রেসক্লাব বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন
- ২৪ নভেম্বর রেজিষ্ট্রারি মাঠে জমিয়তের গণসমাবেশ সফল করুন মুফতি মুজিবুর রহমান
- বাংলাদেশ রেলওয়ে রানিং স্টাফ ও শ্রমিক কর্মচারী, সিলেট শাখার কার্যালয়ের নবনির্মিত ভবনের উদ্বোধন উপলক্ষে র্যালি ও সভা
সর্বাধিক পঠিত খবর
- হত্যা না করেও ২৬ জনের উপর হত্যা মামলার করলো আওয়ামী লীগ
- সুনামগঞ্জ জেলায় নির্বাচনী হাওয়া; সরেজমিন প্রতিবেদন
- জেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি শাহীন আলী গ্রেফতার; উত্তাল দক্ষিণ সুরমা
- তালাকনামা জালিয়াতির দায়ে বিশ্বনাথে কাজী গ্রেফতার; ৭ জন আসামীর উপর গ্রেফতারী পরোয়ানা জারী
- কিডনী রোগীদের জরুরী তথ্য কণিকা জানা আবশ্যক
এই বিভাগের আরো খবর
- দুর্নীতিবাজ শিক্ষক প্রত্যাহারের দাবীতে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে বিয়ানীবাজারের খলাগ্রামবাসীর স্মারকলিপি
- লায়ন্স ক্লাব অব সিলেট সুরমা’র ডেন্টাল ও ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
- ‘মার্সেল হা-শো’র সিলেট অডিশন ৫ অক্টোবর
- কানাইঘাট অ্যাসোসিয়েশন ইউকে’র এসজিএম ও পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
- এলজিইডি কন্ট্রাকটর ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন